রাজ্যের সঙ্গে সংঘাত চরমে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে রাজ্যপালের অপসারণের দাবি তৃণমূলের
রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত গড়াল চরমে। এবার রাজ্যপালের অপসারণ দাবি করে বসল তৃণমূল কংগ্রেস। এবার একেবারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের অপসারণ দাবি করে বসল রাজ্যের শাসকদল।
রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত গড়াল চরমে। এবার রাজ্যপালের অপসারণ দাবি করে বসল তৃণমূল কংগ্রেস। এবার একেবারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের অপসারণ দাবি করে বসল রাজ্যের শাসকদল। অভিযোগ, রাজ্যপাল বিলে সই না করায় ব্যহত হচ্ছে বিধানসভার কাজ। এই মর্মে শাসকদলের সাংসদরা রাজ্যসভায় ওয়াকআউটও করেন।
রাজ্যপাল সই না করায় আটকে রয়েছে এসসি-এসটি বিল। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে বিধানসভায় বিক্ষোভ দেখান তৃণমূল বিধায়করা। বিল আটকে রাখার প্রতিবাদ আছড়ে পড়ে রাজ্যসভাতেও। রাজ্যসভায় এই মর্মে আলোচনা চায় তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু ডেপুটি স্পিকার তা খারি করে দেওয়ায় সাংসদরা ওয়াকআউট করেন।
Trinamool MLAs protest inside #VidhanSabha premises against #Bangla Governor who has withheld the SC &ST Bill that was to be passed by the State Assembly pic.twitter.com/l6aGDLK7ln
— AITC in Parliament (@AITC_Parliament) December 10, 2019
রাজ্যপাল বিলে স্বাক্ষর না করায় ইতিমধ্যেই দুদিন মুলতুবি হয়ে গিয়েছে রাজ্য বিধানসভা। আর এই নজিরবিহীন ঘটনার জন্য আঙুল তোলা হয়েছে রাজ্যপালের দিকে। তার পরিপ্রেক্ষিতে আবার গর্জে উঠেছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ও। রাজ্যপাল জানান, তিনি কোনও 'রাবার স্ট্যাম্প' নন বা কোনও 'ডাকঘর' নন। স্ক্রুটনি না করে তিনি সই করবেন না।
Trinamool walked out of #RajyaSabha earlier today.#Bangla Governor has withheld the SC &ST Bill that was to be passed by the State Assembly. This is an insult to Indian Constitution, Assembly and people of Bangla and a humiliation of SC/STs pic.twitter.com/b2wW0wwePg
— AITC in Parliament (@AITC_Parliament) December 10, 2019
মঙ্গলবার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বিধানসভা মুলতুবি করে দেন। রাজ্যপালের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে বিধানসভা মুলতুবির সিদ্ধান্ত নিয়ে অধ্যক্ষ বলেন, রাজ্যপাল সই করছেন না, তাই কোনও আলোচ্য বিষয় নেই। সেই কারণেই বিধানসভা মুলতুবি করে দেওয়া হল। আর রাজ্যপাল বলেন, আমি নথি চেয়েও পাইনি। তাই বাধ্য হয়ে এই পদক্ষেপ নিয়েছি।
এনসিপি কর্মীরা আমাকে উপ-মুখ্যমন্ত্রী পদে দেখতে চান, দাবি অজিত পাওয়ারের