তৃণমূল ও বিজেপির কড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় কোন পক্ষের, জনমত সমীক্ষা টাইমস নাও-সি ভোটারের
এবারের বিধানসভা নির্বাচন শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে চলেছে। এমনটাই পূর্বাভাস টাইমস নাও-সি ভোটারের সমীক্ষায় (opinion poll)। মূল লড়াই তৃণমূল আর বিজেপির। তবে সেই লড়াইয়ে পরিষ্কার ভাবে জিততে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেসই। তবে
এবারের বিধানসভা নির্বাচন শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে চলেছে। এমনটাই পূর্বাভাস টাইমস নাও-সি ভোটারের সমীক্ষায় (opinion poll)। মূল লড়াই তৃণমূল আর বিজেপির। তবে সেই লড়াইয়ে পরিষ্কার ভাবে জিততে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেসই। তবে বিজেপিও খুব একটা কম কিছু পাবে না, ইঙ্গিত করা হয়েছে জনমত সমীক্ষায়।
তৃণমূল পেতে পারে ১৬০ টি আসন
সমীক্ষায় বলা হয়েছে তৃণমূল পেতে পারে ১৬০ টি আসন। যা গতবারের থেকে ৫১ টি কম। অন্যদিকে বিজেপি পেতে পারে ১১২ টি আসন। যেখানে বিজেপি গতবার পেয়েছিল ৩ টি। অন্যদিকে বাম-কংগ্রেস পেতে পারে ২২ টি আসন।
শতাংশের নিরিখে
সমীক্ষায় বলা হয়েছে শতাংশের নিরিখে তৃণমূল পেতে পারে ৪২.১ শতাংশ ভোট। যা ২০১৬-র থেকে ২.৮ শতাংশ কম। আর বিজেপি পেতে পারে ৩৭.৪ শতাংশ ভোট। ২০১৬-তে তারা পেয়েছিল ২৭.২ শতাংশ ভোট। অর্থাৎ প্রায় ১০.২ শতাংশ বেশি ভোট এবার তারা পেতে চলেছে। এছাড়াও বাম-কংগ্রেস-আব্বাসের জোট ১৩ শতাংশ ভোট পেতে পারে বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
বাড়তেও পারে, কমতেও পারে
তবে সমীক্ষায় বলা হয়েছে তৃণমূল ১৫২ থেকে ১৬৮ টি আসন পেতে পারে। অন্যদিকে বিজেপি ১০৪ টি থেকে ১২০ টি আসন পেতে পারে। বাম কংগ্রেস পেতে পারে ১৮-২৬ টি আসন। নির্দলরা পেতে পারে ০-২ টি আসন।
শতাংশের নিরিখে এগিয়ে মমতা
অন্যদিকে, মুখ্যমন্ত্রীত্বের নিরিখে ৫৫ শতাংশই ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখতে চান। অন্যদিকে ৩২.৩ শতাংশ মানুষ দিলীপ ঘোষকে মুখ্যমন্ত্রীর আসনে দেখতে চান। এরপরেই রয়েছেন মুকুল রায়। তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী হেসেবে দেখতে চান ৬.৫ শতাংশ মানুষ। সুজন চক্রবর্তীকে ১.৩ শতাংশ মানুষ। শুভেন্দু অধিকারীকে ১.৩ শতাংশ এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ১.২ শতাংশ মানুষ।
প্রতিদিনই কমছে করোনায় সুস্থতার হার, কলকাতা-উত্তর ২৪ পরগনার পরিস্থিতি খারাপ আরও তিন জেলায়