রাজ্যে ১২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ! নতুন ১ লক্ষ কর্মসংস্থানের হদিশ মুখ্যমন্ত্রীর
বাংলায় ১ লক্ষ কর্মসংস্থানের হদিশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দেউচা-পাঁচামি কয়লা খনির খননের কাজ শুরু করা হবে।
বাংলায় ১ লক্ষ কর্মসংস্থানের হদিশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দেউচা-পাঁচামি কয়লা খনির খননের কাজ শুরু করা হবে। এর জন্য মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়েছে বলেও বুধবার জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রসঙ্গত গত জুন মাসে দেউচা-পাঁচামি কয়লা খনি রাজ্যের হাতে আসে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কয়লা উত্তোলনের আগে খনি খনন করতেই বিভিন্ন কাজে কমপক্ষে ১২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে।
আগে পুনর্বাসন, পরে কাজ
বীরভূমের মহম্মদবাজারে দেউচা-পাঁচামি ব্লকে কয়লা উত্তোলনের কাজ শুরু করতে মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করল রাজ্য সরকার। কমিটিতে ডিজিপি, জেলা পরিষদ, স্থানীয় পঞ্চায়েতকেও রাখা হয়েছে। প্রকল্পের কাজ শুরু করার আগে বিশেষজ্ঞ কমিটির রিপোর্ট দেখা হবে বলেও জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। সবপক্ষের সঙ্গে কথা বলেই রিপোর্ট তৈরি করা হবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এই প্রকল্পে আগে পুনর্বাসন পরে কাজ শুরু করা হবে।
ভারতের বৃহত্তম কয়লা খনি
এই
কয়লাখনিটি
ভারতের
বৃহত্তম
কয়লা
খনি।
কাজ
শুরু
হলে
বাংলায়
পরবর্তী
১০০
বছরে
কয়লার
অভাব
হবে
না
বলে
জানিয়েছেন
মুখ্যমন্ত্রী।
এখানে
২,
১০২
মিলিয়ন
টন
কয়লা
মজুত
রয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী
বলেন,
এই
খনি
থেকে
শুধু
পশ্চিমবঙ্গ
লাভবান
হবে
না,
কেন্দ্রও
লাভবান
হবে।
এই
কয়লা
খনি
থেকে
কয়লা
ছাড়াও
পাথরও
উত্তোলন
হবে।
মুখ্যমন্ত্রী
বলেন,
সেখানে
মাটির
ওপরের
দিকে
অনেকটা
পাথর
রয়েছে।
সেই
পাথরও
বিক্রি
করা
হবে।
১২ হাজার কোটি বিনিয়োগে ১ লক্ষের কর্মসংস্থান
মুখ্যমন্ত্রী
বলেন,
এই
প্রকল্পে
প্রাথমিকভাবে
১২
হাজার
কোটির
বিনিয়োগের
লক্ষ্যমাত্রা
ধরা
হয়েছে।
কাজ
শুরু
হতে
৫
বছর
সময়
লাগবে।
এই
সময়ের
মধ্যে
বিনিয়োগের
পরিমাণ
আরও
বাড়তে
পারে
বলে
আশাপ্রকাশ
করেছেন
মুখ্যমন্ত্রী।
তিনি
বলেছেন,
প্রকল্প
এলাকার
মধ্যে
৪০০
টি
পরিবার
বাস
করে।
তাদের
৪০
শতাংশই
আদিবাসী।
তবে
এই
প্রকল্পের
ফলে
বীরভূম,
বর্ধমান,
মেদিনীপুর,
বাঁকুড়ার
মতো
জেলা
উপকৃত
হবে
বলে
জানিয়েছেন
মুখ্যমন্ত্রী।
[ তৃণমূল বিধায়কদের মধ্যে বসেই লাখ টাকার প্রশ্নের উত্তর দেবশ্রীর, আরও জটিল ধাঁধা ]
[আড়াই বছরের শিশুকে খুন করা লস্কর জঙ্গিকে গুলিতে ঝাঁঝরা করল সেনা]