লালগড়ের জঙ্গলে শেষপর্যন্ত খুন হল রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, বন্যপ্রাণ রক্ষায় ‘কালো দিন’
শেষপর্যন্ত খুন হতে হল বাঘকে। একমাস ধরে বাঘের খোঁজে নাস্তানাবুদ হওয়ার পর লালগড়ের জঙ্গল থেকে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের দেহ উদ্ধার হল।
শেষপর্যন্ত খুন হতে হল বাঘকে। একমাস ধরে বাঘের খোঁজে নাস্তানাবুদ হওয়ার পর লালগড়ের জঙ্গল থেকে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের দেহ উদ্ধার হল। শুক্রবার লালগড়ের জঙ্গল থেকে বাঘের বল্লম-বিদ্ধ দেহ উদ্ধার করে বনদফতরের কর্মীরা। এদিন সকালেই দুজনকে আহত করে বাঘটি। বিকেলে দুই ব্যক্তির আহত হওয়ার অকুস্থল থেকে ১০০মিটার দূরে বাঘটিকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
[আরও পড়ুন: শিকারির শিকার রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার! 'বাঘ-বন্দি খেলা'য় দায় কি এড়াতে পারে বনদফতর]
প্রাথমিক তদন্তে মনে করা হচ্ছে বাঘটিকে খুন করা হয়েছে। মানুষের হাতে খুন হতে হয়্ছে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারকে। লালগড়ের জঙ্গলে বাঘের দেখা মেলার পর বারবার বন দফতরের তরফে অনুরোধ করা হয়েছিল, যেন কোনও শিকারি জঙ্গলে না যান। তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল বাঘটিকে ধরে অন্য কোনও জঙ্গলে স্থানান্তরিত করা। কিন্তু একমাস ধরে বাঘ-বন্দি করা যায়নি। শেষপর্যন্ত ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হল।
বাঘের
এই
খুন
হওয়ার
ঘটনাকে
বন্যপ্রাণ
রক্ষার
কালো
দিন
বলে
ব্যাখ্যা
করছেন
বন
দফতরের
আধিকারিকরা।
এই
লালগড়ের
জঙ্গলে
কোনওদিন
বাঘ
দেখা
যায়নি।
বাঘটি
ওড়িশা
বা
ঝাড়গ্রামের
জঙ্গল
থেকে
ঢুকে
পড়তে
পারে
বলে
মনে
করা
হচ্ছিল।
বাঘটিতে
সুস্থ
অবস্থায়
অন্য
জঙ্গলে
ফিরিয়ে
দেওয়ার
জন্য
যাবতীয়
চেষ্টা
করা
হয়েছিল।
খাঁচা
পাতা
হয়েছিল
বাঘটিকে
ধরার
জন্য।
কিন্তু
বাঘের
পায়ের
ছাপ
দেখা
গেলেও
তাঁকে
ধরা
যায়নি।
শেষপর্যন্ত
বাঘটিকে
খুন
হতে
হল
শিকারিদের
হাতে।
বাঘটির
শরীরে
যেভাবে
বল্লমের
আঘাত
রয়েছে,
তাতে
বাঘটিকে
পরিকল্পিতভাবেই
খুন
করা
হয়েছে
বলে
ধারণা।