মমতার ‘সুফল বাংলা’র স্টাইলে বেকারি পরিষেবা পাড়ায় পাড়ায়, লকডাউনে উদ্যোগ
কেক? নেই। বিস্কুট ? সাপ্লাই নেই। শর্ত সাপেক্ষে খুলেছে বেকারি। কিন্তু শর্ত মানার সামর্থ্য নেই। তাই বন্ধই রেখেছেন অনেকে।
কেক? নেই। বিস্কুট ? সাপ্লাই নেই। শর্ত সাপেক্ষে খুলেছে বেকারি। কিন্তু শর্ত মানার সামর্থ্য নেই। তাই বন্ধই রেখেছেন অনেকে। কিন্তু মানুষের একচেটিয়া কেক বা পাউরুটি ও বিস্কুট দেওয়াকে মিশন মনে করে একটি বেকারি প্রতিষ্ঠান আটটি চলমান বেকারি চালু করল।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সুফল বাংলার স্টাইলে এবার সেই বেকারির গাড়ি ন্যায্য মূল্যে কেক, বিস্কুট বা পাউরুটি পৌঁছে দিচ্ছে পাড়ায় পাড়ায়। শুধু একটা ফোন করলেই, সটান গাড়ি পৌঁছে যাবে আপনার বাড়ির দোরগোড়ায়। রবিবার সকালে সেই বিস্কুট-কেকের স্বাদ মিলল ডেপুটি মেয়রের পাড়ায়।
সকালটা শুরু হল অন্যভাবে। মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে। অতীন ঘোষের হাত দিয়েই বিনামূল্যে কেক বিস্কুট পাউরুটি দেওয়া হবে। সঙ্গে হাত লাগাবেন মনজিনিসের কর্ণধার প্রসেনজিৎবাবু। উদ্দেশ্য একটাই 'মাস গ্যাদারিং' থেকে বিরত রাখা এবং হটস্পট জোনগুলিতে সরবরাহ করা।
বেকারির বেকারত্ব থেকে কর্মীদের বাঁচানোও অবশ্য বড় একটা উদ্দেশ্য সংস্থার কর্ণধারের। হাতিবাগান সর্বজনীন পুজোর সহযোগিতায় দুস্থ মানুষের একচেটিয়া ব্রেকফাস্টের টিফিনে থাকবে বিভিন্ন স্বাদের পাউরুটি, কেক ও বিস্কুট।