২০০৪-এর রেকর্ড ভাঙার মুখে শীত, বাংলাদেশে ঘূর্নাবর্ত সত্ত্বেও নিম্নমুখী পারদ
বাংলাদেশের ওপরে ঘূর্নাবর্ত সত্ত্বেও নিম্নমুখী শহরের তাপমাত্রা। শনিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১. ৭ ডিগ্রি। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম।
বাংলাদেশের ওপরে ঘূর্নাবর্ত সত্ত্বেও নিম্নমুখী শহরের তাপমাত্রা। শনিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১. ৭ ডিগ্রি। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম।
বৃহস্পতিবার শহরের তাপমাত্রা কিছুটা বেশিই ছিল। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যদিও শনিবারের ১১.৭ ডিগ্রির সঙ্গে সঙ্গে টানা ৯ দিন তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রির নিচেই থাকল। যা ২০০৪ সালের হওয়া রেকর্ড ভাঙার দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে। এর আগে ২০০৩ সালে টানা ১২ দিন তাপমাত্রা ছিল ১২ ডিগ্রির নিচে। ২০০৪ সালে টানা দশদিন তাপমাত্রা ছিল ১২ ডিগ্রির নিচে।
আবহাওয়া
দফতর
জানিয়েছিল,
বাংলাদেশের
ওপর
তৈরি
হওয়া
ঘূর্নাবর্তের
জেরে
তাপমাত্রা
বাড়তে
পারে।
যদিও,
শনিবারের
সর্বনিম্ন
তাপমাত্রা
আরও
নেমে
যাওয়ায়
অনুমান,
ঘূর্নাবর্তের
কোনও
প্রভাব
পড়েনি
পশ্চিমবঙ্গের
তাপমাত্রায়।
এইসঙ্গে
আবহাওয়া
দফতর
জানিয়েছে
পশ্চিম
ভারতেও
পশ্চিমী
ঝঞ্ঝা
তৈরি
হয়েছে।
তারও
প্রভাব
রাজ্যে
পড়বে
বলেই
আশঙ্কা
আবহাওয়াবিদদের।
তবে
সাময়িক
ভাবে
তাপমাত্রা
বাড়লেও,
ফের
তাপমাত্রা
নামবে
বলেই
পূর্বাভাস
হাওয়া
অফিসের।
উত্তরবঙ্গের তাপমাত্রা রয়েছে স্বাভাবিকের থেকে নিচে।
রবিবার মকর সংক্রান্তিতে সাগরের তাপমাত্রা ১০ থেকে ১১ ডিগ্রির আশপাশে থাকবে বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
একনজরে দেখে নেওয়া যাক রাজ্যের বিভিন্ন অংশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
- দার্জিলিং ২ ডিগ্রি
- কালিম্পং ৭ ডিগ্রি
- জলপাইগুড়ি ১১ ডিগ্রি
- কোচবিহার ১২ ডিগ্রি
- আলিপুরদুয়ার ১২ ডিগ্রি
- রায়গঞ্জ ১১ ডিগ্রি
- বালুরঘাট ১২ ডিগ্রি
- মালদহ ১২ ডিগ্রি
- মুর্শিদাবাদ ১১ ডিগ্রি
- কৃষ্ণনগর ১১ ডিগ্রি
- বর্ধমান ৯ ডিগ্রি
- পুরুলিয়া ১০ ডিগ্রি
- সিউড়ি ১০ ডিগ্রি
- তমলুক ১২ ডিগ্রি
- ডায়মন্ডহারবার ১২ ডিগ্রি