অভাবের তাড়নায় আত্মঘাতী পূর্ব মেদিনীপুরের এক পার্শ্বশিক্ষক
যৎসামান্য
মাইনেতে
সংসার
চলে
না,
অভাবের
তাড়নায়
আত্মঘাতী
পূর্ব
মেদিনীপুরের
এক
পার্শ্বশিক্ষক।
জানা
গিয়েছে,
মৃত
পার্শ্ব
শিক্ষকের
নাম
দুলাল
চন্দ্র
দাস।
বয়স
৫০
বছর।
পূর্ব মেদিনীপুরের বাসিন্দা দুলালবাবু ২০০৪ সালে পার্শ্বশিক্ষক হিসেবে নিয়োগ হন। তারপর দীর্ঘ ১৬ বছর পেরিয়ে গিয়েছে। স্থায়ী চাকরি তো দূরের কথা, বেতনও যৎসামান্য। পরিবারের লোকেরা জানিয়েছেন, যা আয় হত তাতে করে সংসার চলত না। তার মধ্যে শারীরিকভাবে নানা অসুস্থতায় ভুগছিলেন তিনি। এই পরিস্থিতিতে বিষ খেয়ে আত্মঘাতী হলেন এক পার্শ্বশিক্ষক। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
রবিবার
হাসপাতালেই
মৃত্যু
হয়
দুলালবাবুর।
পার্শ্বশিক্ষকদের
একাংশ
দাবি
করেছেন,
এই
নিয়ে
এখনও
পর্যন্ত
১৮৪
জন
পার্শ্বশিক্ষক
আত্মহত্যা
করেছেন।
প্রসঙ্গত,
আপার
প্রাইমারির
ক্ষেত্রে
পার্শ্বশিক্ষকদের
বেতন
১১,৩০০
টাকা।
আর
প্রাইমারির
ক্ষেত্রে
বেতন
৮,৮০০
টাকা।
এঘটনায়,
পার্শ্বশিক্ষকদের
ঐক্য
মঞ্চের
যুগ্ম
আহ্বাক
ভোগীরথ
ঘোষ
বলেন,
'যা
মাইনে
পাই
তাতে
সংসার
চলে
না
আমাদের।'
তিনি
আরও
বলেন,
'আজকে
২৪
দিন
ধরে
আমাদের
আন্দোলন
চলছে
বিকাশ
ভবনের
সামনে।