একইদিনে দুই বড় মামলায় স্বস্তি বিরোধী দলনেতার, আপাতত 'পদে'ই বহাল থাকছেন শুভেন্দু
একই দিনে দুই বড় মামলায় স্বস্তি পেলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (suvendu adhikari)। প্রথম মামলাটি অবশ্যই তাঁর নিজের। হাইকোর্টের নির্দেশে কাঁথি কোঅপারেটিভ ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যানের ( Contai Co operative Bank Chairm
একই দিনে দুই বড় মামলায় স্বস্তি পেলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (suvendu adhikari)। প্রথম মামলাটি অবশ্যই তাঁর নিজের। হাইকোর্টের নির্দেশে কাঁথি কোঅপারেটিভ ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যানের ( Contai Co operative Bank Chairman) পদ থেকে শুভেন্দু অধিকারীকে সরাতে যে বৈঠক ডাকা হয়েছিল তা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে।
অপসারণ মামলায় আপাতত স্বস্তিতে শুভেন্দু
শুভেন্দু অধিকারীকে কাঁথি সমবায় ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরাতে ৩ অগাস্ট বৈঠক ডেকেছিলেন ব্যাঙ্কের পরিচালন বোর্ডে থাকা কয়েকজন ডিরেক্টর। মূলত শুভেন্দু অধিকারীকে সরাতেই এই বৈঠক ডাকা হয়েছিল। শুভেন্দু অধিকারী এই বৈঠকের বিরুদ্ধে আবেদন জানিয়ে মামলা করেন। কেননা কলকাতা হাইকোর্ট এই ধরনের একটি মামলায় আগেই নির্দেশ দিয়ে রেখেছে। সেই নির্দেশ অমান্য করে, কীভাবে এই বৈঠক ডাকা হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন শুভেন্দু অধিকারীর আইনজীবী। এই হাইকোটের তরফে শম্পা সরকারের বেঞ্চ মঙ্গলবারের বৈঠক খারিজ করে দেয়।
আগেও মামলা খারিজ
এর আগে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে কাঁথি সমবায় ব্যাঙ্কের স্পেশাল অডিটের দাবিতে মামলা করা হয়েছিল। সেই সময়ও আদালত তাতে স্থগিতাদেশ জারি করে। আর এদিন চেয়ারম্যান শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে অনাস্থার ভিত্তিতে অপসারণ বৈঠকও বাতিল করে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। পাশাপাশি আদালতের তরপে জানানো হয়েছে, ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান পদে আগের মতোই বহাল থাকবেন শুভেন্দু অধিকারী।
শুভেন্দু ঘনিষ্ঠ রাখাল বেরাকে জামিন
অন্যদিকে
এদিন
শুভেন্দু
অধিকারীর
ঘনিষ্ঠ
বলে
বলে
পরিচিত
রাখাল
বেরা
আদালত
থেকে
জামিন
পেয়েছেন।
বিচারপতি
রাজশেখর
মান্থা
এইদিন
এই
জামিনের
আদেশ
দেন।
প্রসঙ্গত
সেচ
দফতরে
চাকরি
দেওয়ার
নাম
করে
রাখাল
বেরা
অনেকের
কাছ
থেকে
টাকা
নিয়ে
প্রতারণা
করেছেন
বলে
অভিযোগ
করে
মানিকতলা
থানায়
একাধিক
অভিযোগ
দায়ের
করা
হয়েছিল।
আরও
অভিযোগ
ছিল
শুভেন্দু
অধিকারী
যখন
সেচ
দফতরের
মন্ত্রী
ছিলেন,
তখনই
এই
প্রতারণা
করা
হয়েছিল।
তারপরেই
রাখাল
বেরাকে
গ্রেফতার
করে
পুলিশ।
তাঁর
আইনজীবী
দাবি
করেছিলেন,
রাখাল
বেরাকে
মিথ্যা
মামলায়
ফাঁসানো
হয়েছে।
এব্যাপারে
পূর্ব
মেদিনীপুরে
অধিকারী
পরিবারের
একেবারে
বিপরীতে
থাকা
অখিল
গিরির
শুভেন্দু
অধিকারীর
দিকে
অভিযোগের
আঙুল
তুলেছিলেন।
নবান্ন
থেকে
তদন্তের
নির্দেশ
দেওয়া
হয়।
পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন আদালতের
এদিবন
এই
মামলায়
পুলিশের
ভূমিকা
নিয়ে
প্রশ্ন
তুলেছে
আদালত।
পুলিশকে
জানিয়ে
দেওয়া
হয়েছে,
পরবর্তী
সময়ে
রাখার
বেরার
বিরুদ্ধে
ব্যবস্থা
নেওয়ার
থাকলে
তা
আগে
থেকে
আদালতকে
জানাতে
হবে।
আদালতের
অনুমতি
ছাড়া
পুলিশ
রাখাল
বেরার
বিরুদ্ধে
এফআইআরও
করতে
পারবে
না
বলে
জানিয়ে
দেওয়া
হয়েছে।
প্রসঙ্গত
রাখাল
বেরা
বড়বাজারে
কাঁথি
সমবায়
ব্যাঙ্কের
শাখার
বড়
পদে
ছিলেন।
একটা
সময়
তিনি
শুভেন্দু
অধিকারীর
পিএ
হিসেবেও
কাজ
করেছিলেন।