গণেশ চতুর্থীতে বিশেষ আকর্ষণ, ৫০ কেজির লাড্ডু চন্দননগরের সূর্য মোদকের
গণেশ চতুর্থীতে চমক চন্দননগরের সূর্য মোদকের। এবারের স্পেশাল ৫০ কেজির লাডডু। শুধু ৫০ কেজি নয়, রয়েছে ৩৫ কেজি, ১০ কেজি, ৫ কেজি এবং ১ কেজির লাড্ডুও। গত বছর মুম্বইয়ে পাঠিয়েছিলেন ৫০ কেজির লাড্ডু
গণেশ চতুর্থীতে চমক চন্দননগরের সূর্য মোদকের। এবারের স্পেশাল ৫০ কেজির লাডডু। শুধু ৫০ কেজি নয়, রয়েছে ৩৫ কেজি, ১০ কেজি, ৫ কেজি এবং ১ কেজির লাড্ডুও।
নিত্য-নতুন মিষ্টি তৈরির জন্য বিখ্যাত চন্দননগরের সূর্য মোদক। দীর্ঘ ১৫০ বছরের ইতিহাসও রয়েছে এই দোকানের। জলভরা সন্দেশের জন্য বিখ্যাত হলেও, গত কয়েক বছর ধরে গণেশ পুজো উপলক্ষে লাড্ডু তৈরির ওপরে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে বিখ্যাত এই প্রতিষ্ঠান । এই বছর রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে বিভিন্ন মাপের, বিভিন্ন ওজনের লাড্ডুর বরাত পেয়েছেন তাঁরা।
গত বছর মুম্বই থেকে তাঁদের কাছে ৫০ কেজির লাড্ডু তৈরির বরাত এসেছিল। অর্ডার অনুযায়ী সেই লাড্ডু প্যাকিং করে মুম্বই পাঠানো হয়েছিল। এবছর পাশের পাড়াতেই গণেশ পুজোর বিশেষ আকর্ষণ ৫০ কেজির লাড্ডু। ম্যাড্রাসি পাড়ার ৮৫ বছরের গণেশ পুজো উদ্যোক্তাদের তরফে ৫০ কেজি ওজনের লাড্ডুর অর্ডার দেওয়া হয়েছে।
কর্ণধার
শৈবাল
মোদক
বলেন
লাড্ডুর
মাপ
বা
ওজন
যাই
হোকনা
কেন
গুণগত
মান
নিয়ে
বিশেষ
ভাবে
সতর্ক
তাঁরা।
ছোট
বা
বড়
যাই
হোক
লাড্ডুর
দাম
কেজি
প্রতি
২০০
টাকা
ধার্য
করা
হয়েছে।
শুদ্ধ
ঘি
ব্যবহার
করে
বিশেষ
পদ্ধতি
অবলম্বন
করে
এই
লাড্ডু
প্রস্তুত
করা
হয়।
গণেশ
চতুর্থী
উপলক্ষে
লাড্ডু
তৈরির
জন্যে
শুধু
মাত্র
অতিরিক্ত
২০
জন
কারিগরকে
কাজে
লাগানো
হয়েছে
বলে
জানিয়েছেন
কর্ণধার
শৈবাল
মোদক।
তাঁদের
দাবি,
এই
লাড্ডু
সাত
দিন
পর্যন্ত
ঠিক
থাকবে।
তবে
৫০
কেজি
বা
৩৫
কেজি
অর্থাৎ
বড়
লাড্ডুর
ক্ষেত্রে
ঘি
ব্যবহার
করা
হয়
না।
কারণ
ঘি
ব্যবহার
করলে
লাড্ডু
বেশি
দিন
ঠিক
থাকে
না।
গত কয়েক বছরে জলভরা সন্দেশেও স্বাদ গন্ধের বৈচিত্র আনার সঙ্গে বেশ কয়েকটি নতুন মিষ্টি বাজারে এসেছে সূর্য মোদক। রাজনন্দিনী, অমৃত ভাদুড়ী, ব্রেড রস মাদুরি, ক্ষির পুলি সহ বিভিন্ন স্বাদের পাঁচ রকমের রসগোল্লা ইতিমধ্যেই বিখ্যাত।