মুকুল রায়ের বিধায়ক পদ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে অধ্যক্ষকে বলল সুপ্রিম কোর্ট! পর্যবেক্ষণ স্বাগত, বললেন শুভেন্দু
এবার আর দেরি নয়। তৃণমূল (Trinamool Congress) নেতা মুকুল রায়ের (Mukul Roy) বিধায়ক পদ নিয়ে বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় (Biman Banerjee)কে সিদ্ধান্ত নিতে বলল সর্বোচ্চ আদালত। আইন অনুযায়ী এব্যাপারে সিদ্ধান্ত নে
এবার আর দেরি নয়। তৃণমূল (Trinamool Congress) নেতা মুকুল রায়ের (Mukul Roy) বিধায়ক পদ নিয়ে বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় (Biman Banerjee)কে সিদ্ধান্ত নিতে বলল সর্বোচ্চ আদালত। আইন অনুযায়ী এব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে আশাপ্রকাশ করেছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। সুপ্রিম কোর্টের এদিনের পর্যবেক্ষণকে স্বাগত জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।
সিদ্ধান্ত নেবেন অধ্যক্ষই
এবারের
বিধানসভা
নির্বাচনে
কৃষ্ণনগর
উত্তর
থেকে
বিজেপির
টিকিটে
জয়ী
হয়েছিলেন
মুকুল
রায়।
নতুন
বিধানসভা
গঠিত
হওয়ার
প্রায়
একমাস
পরেই
তৃণমূল
ভবনে
গিয়ে
তৃণমূলে
যোগ
দেন
মুকুল
রায়।
যা
নিয়ে
বিজেপির
তরফ
থেকে
বিশেষ
করে
বিরোধী
দলনেতা
শুভেন্দু
অধিকারী
মুকুল
রায়ের
বিধায়ক
পদ
খারিজের
দাবিতে
অধ্যক্ষকে
চিঠি
দেন।
একইসঙ্গে
তিনি
অভিযোগ
করেছিলেন,
গত
দুটি
বিধানসভায়
দলত্যাগ
নিয়ে
শুনানি
করে
গেলেও
এই
অধ্যক্ষই
কোনও
সিদ্ধান্ত
নেননি।
এদিন
সর্বোচ্চ
আদালত
জানিয়েছে,
অধ্যক্ষ
বিমান
বন্দ্যোপাধ্যায়ই
সদস্যপদ
খারিজের
আবেদন
নিয়ে
সিদ্ধান্ত
নেবেন।
বিচারপতি
এল
নাগেশ্বরা
এবং
বিচারপতি
হিমা
কোহলির
বেঞ্চে
দুটি
আলাদা
আবেদনের
প্রেক্ষিতে
শুনানি
হয়।
একটি
আবেদন
করেছিলেন
বিধানসভার
অধ্যক্ষ
এবং
সচিব
আর
অপরটি
করেছিলেন
বিধানসভার
রিটার্নিং
অফিসার।
হাইকোর্টের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন
এর
আগে
কলকাতা
হাইকোর্টের
তরফ
থেকে
২৮
সেপ্টেম্বর,
৭
অক্টোবরের
মধ্যে
অধ্ক্ষকে
মুকুল
রায়ের
সদস্যপদ
খারিজের
ব্যাপারে
সিদ্ধান্ত
নিতে
বলা
হয়েছিল।
তবে
এদিন
সর্বোচ্চ
আদালতের
তরফ
থেকে
এই
আবেদনের
ক্ষেত্রে
কোনও
নোটিশ
দেওয়া
হয়নি।
বিধানসভার
অধ্যক্ষের
পক্ষে
আদালতে
সওয়াল
করেন
বর্ষীয়ান
আইনজীবী
অভিষেক
মনু
সিংভি।
এই
বছরের
১৭
জুন
শুভেন্দু
অধিকারী
মুকুল
রায়ের
সদস্যপদ
খারিজের
দাবি
করে
অধ্যক্ষকে
চিঠি
দিয়েছিলেন।
পরে
বিজেপির
তরফে
বিধানসভার
সদস্য
অম্বিকা
রায়
জুলাই
মাসে
মুকুল
রায়কে
পাবলিক
অ্যাকাউন্টস
কমিটির
চেয়ারম্যান
করার
সিদ্ধান্তকে
চ্যালেঞ্জ
করে
পিটিশন
দাখিল
করেন।
জানুয়ারিতে এই মামলার পরবর্তী শুনানি
এদিন সুপ্রিম কোর্টের তরফে বলা হয়েছে, তারা আশা করছেন অধ্যক্ষ ২১ ডিসেম্বর, ২০২১-এর মধ্যে এব্যাপারে আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন। বেঞ্চের তরফ থেকে পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে জানুয়ারিতে।
ন্যায় বিচারে বিশ্বাস
এদিন সুপ্রিম কোর্টের এই পর্যবেক্ষণের পরেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী টুইট করে বলেছেন, ন্যায়বিচারের জয়। সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণকে তিনি ঐতিহাসিক বলে মন্তব্য করেছেন। বিধানসভার অধ্যক্ষ মুকুল রায়ের সদস্যপদ বাতিল নিয়ে অযথা বিলম্ব করছেন বলে ফের একবার অভিযোগ তুলেছেন তিনি। শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, ২০১১ সালের পরে প্রথমবার দলত্যাগের আবেদন নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আগেরবার হয়নি, এবার রাষ্ট্রসংঘে যেতে পারেন! ত্রিপুরা নিয়ে মমতার পরিকল্পনাকে কটাক্ষ দিলীপের