একুশের সমাবেশে তৃণমূলের টার্গেটে মিশন ২০২১, জমায়েতে রেকর্ড ভাঙার বার্তা সুজিতের
একুশের সমাবেশে জমায়েত শুরু হয়ে গেল ১৯ থেকেই। ২১ শে জুলাই তৃণমূলের শহিদ দিবসে জমায়েতের লক্ষ্যে বিভিন্ন জেলা থেকে আসতে শুরু করেছে কর্মী-সমর্থকরা।
একুশের সমাবেশে জমায়েত শুরু হয়ে গেল ১৯ থেকেই। ২১ শে জুলাই তৃণমূলের শহিদ দিবসে জমায়েতের লক্ষ্যে বিভিন্ন জেলা থেকে আসতে শুরু করেছে কর্মী-সমর্থকরা। সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্ক মেলা গ্রাউন্ডে যাবতীয় ব্যবস্থা সারা। খাবারের ব্যবস্থা, থাকার ব্যবস্থা, স্নানের ব্যবস্থা যেমন রয়েছে, তেমনই পুলিশ বুথ, মেডিক্যাল বুথ ও অ্যাম্বুলেন্সও প্রস্তুত।
সমস্ত ব্যবস্থাপনা খতিয়ে দেখতে শুক্রবার দুপুরে পরিদর্শনে গেলেন রাজ্যের দমকল মন্ত্রী ও তথা বিধান নগরের বিধায়ক সুজিত বসু। জেলা থেকে আসা কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। তাঁর দাবি সকাল থেকেই মানুষজন আসতে শুরু করেছেন। তিনি আশাবাদী এবার জমায়েত হবে অন্যবারের থেকে অনেক বেশি।
একুশে জুলাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে তৃণমূলের সভায় যোগ দিতে উত্তরবঙ্গ থেকে কলকাতা এসে পৌঁছেছেন কর্মী-সমর্থকরা। সল্টলেক, গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম, নেটিজি ইন্ডোর-সহ বেশ কিছু জায়গায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। হ্যাঙ্গার টানানো হয়েছে। সেখানে থাকছেন তাঁরা।
এদিকে তৃণমূলের শহিদ দিবস উপলক্ষে ধর্মতলা মঞ্চ বাঁধার কাজ প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে। এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পরিদর্শনে আসেন। ভিড় সামাল দিতে মূলত পূর্ব রেল এবং দক্ষিণ পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন। শিয়ালদহ স্টেশনে বাড়তি একশো আরপিএফ ও হাওড়ায় ১৫০ আরপিএফ জওয়ানকে মোতায়েন করা হয়েছে। রবিবার সকাল থেকে ট্রাফিক একমুখী হবে কলকাতার।