কেশপুরে কর্মীদের মাথায় ডাণ্ডা পড়লে বরদাস্ত নয়! হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর
নন্দীগ্রামে সিপিএমের হার্মাদদের সোজা করেছি, লালগড়ে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি, কেশপুরে কোনও কর্মীর মাথায় ডান্ডা পড়লে বরদাস্ত করা হবে না।
নন্দীগ্রামে সিপিএমের হার্মাদদের সোজা করেছি, লালগড়ে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি, কেশপুরে কোনও কর্মীর মাথায় ডান্ডা পড়লে বরদাস্ত করা হবে না। রবিবার কেশপুরে এক সভায় এই ভাবে বিজেপিকে হুঁশিয়ারি দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা তথা রাজ্যের মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী।
লোকসভা নির্বাচনে ঘাটাল কেন্দ্রর অধীন তৃণমূল কংগ্রেস ৯২ হাজার ভোটের লিড পেলেও, কেশপুর এলাকায় বিভিন্ন জায়গায় নিজেদের অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে বিজেপি। যে এলাকা ছিল তৃণমূল কংগ্রেসের ঘাঁটি সেখানে পদ্ম শিবির মাথা তুলে দাঁড়ানোর পর কিছুটা চিন্তিত তৃণমূল কংগ্রেস। এদিন শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে সরাই থেকে কেশপুর পর্যন্ত পদযাত্রা করে তৃণমূল কংগ্রেস। তারপর কেশপুর বাসস্ট্যান্ডে একটি সভা হয়। সেখানে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, 'এখানে একটি অশুভ শক্তি এলাকা দখল করতে চাইছে। যারা এখানে এতদিন লাল জামা পরে অত্যাচার করেছে তারা এখন গেরুয়া কাপড় পরেছে। নতুন করে এলাকা দখল করতে চাইছে। এখানে একটি নতুন সমীকরণ শুরু হয়েছে। তারা বলেছিলেন, তাদের যে শক্তি আছে তার প্রমাণ তারা দেবেন। এখানে দুর্বৃত্তদের থেকে সাবধানে থাকতে হবে। আবেদন জানান শুভেন্দু অধিকারী।
তৃণমূল
কংগ্রেসের
অভিযোগ,
বিজেপির
অত্যাচারের
কারণে
কেশপুর
এলাকার
অনেক
মানুষ
ঘরছাড়া।
এদিন
শুভেন্দু
অধিকারী
বলেন,
'নেতা
মন্ত্রীরা
ঘরছাড়া
হয়
না,
সাধারণ
মানুষ
ঘরছাড়া
হয়।
এটা
কেন
হবে?
তারা
এটা
বন্ধ
করতে
চান।'
এর
সঙ্গে
তিনি
বিজেপিকে
আক্রমণ
করে
বুঝিয়ে
দেন,
যে
তৃণমূল
কংগ্রেসের
লোকজনের
ওপর
কোনও
হামলা
হলে
তিনি
ছেড়ে
দেবেন
না।
তারা
রাজপথে
রাজনৈতিক
লড়াই
চালিয়ে
যাবেন,
বলেছেন
তিনি।
কয়েক
দিন
আগে
কেশপুর
এলাকার
আনন্দপুরে
সভা
করে
বিজেপি
দাবি
করে,
কেশপুর
হবে
তৃণমূল
কংগ্রেসের
শেষ
পুর।
খুব
তাড়াতাড়ি
সেখানেই
তৃণমূল
কংগ্রেস
সভা
করবে
বলে
এদিন
ঘোষণা
করে
তৃণমূল
কংগ্রেস
নেতৃত্ব।