পথে নামলেন শুভেন্দু! দুষ্কৃতী হামলায় মৃত অনুগামীর বাড়িতে গিয়ে সমবেদনা
পথে নামলেন শুভেন্দু! দুষ্কৃতী হামলায় মৃত অনুগামীর বাড়িতে গিয়ে সমবেদনা
কার্যত মিডিয়ার নাগালের বাইরে তিনি। কিন্তু অনুগামীদের সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে সবসময়ই। অনুগামীরা নন্দীগ্রাম থেকে জঙ্গলমহল, সর্বত্র নতুন অফিস খুলছেন। এসবের উদ্বোধনে তাঁকে দেখা না গেলেও এদিন তাঁকে দেখা গেল হলদিয়ায়। এদিন শুভেন্দু অধিকারী (subhendu adhikari) গিয়েছিলেন দুষ্কৃতী হামলায় মৃত্যু হওয়া অনুগামীর দিদির বাড়িতে সমবেদনা জানাতে।
সোমবার ভাঙচুরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে
সোমবার হলদিয়ায় একাধিক শুভেন্দু অধিকারীর অনুগামীর বাড়িতে হামলা হয়। তাঁদের অভিযোগ এই হামলায় জড়িত তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। যা নিয়ে সোমবার দুপুরে হলদিয়া পুরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের ছজায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। অভিযোগ যে সময় মেদিনীপুর শহরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা চলছিল সেই সময় তাণ্ডব চালায় দুষ্কৃতীরা। এলাকার আট থেকে দশটি বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয় বলে অভিযোগ।
মৃত্যু অনুগামীর দিদির
অভিযোগ,
হামলায়
সময়
ধাক্কাধাক্কিতে
মৃত্যু
হয়
২২নং
ওয়ার্ডের
অনুগামী
কঙ্কন
ভুঁইয়ার
দিদি
পারুল
ভুঁইয়া
প্রধানের।
এই
ঘটনায়
জখম
হয়েছিলেন
বেশ
কয়েকজন।
জানা
গিয়েছে
হলদিয়া
শহরে
'দাদার
অনুগামী'
ব্যানারে
একাধিক
কর্মসূচিতে
নেতৃত্ব
দেন
২২
নম্বর
ওয়ার্ডের
বাসিন্দা
কঙ্কন
ভুঁইয়া।
দিন
কয়েক
ধরেই
তাঁকে
হুমকি
দেওয়া
হচ্ছিল
বলে
অভিযোগ।
এছাড়াও
এলাকায়
শুভেন্দু
অধিকারী
ঘনিষ্ঠ
শুভজিৎ
ভুঁইয়াকেও
রাস্তায়
মারধর
করা
হয়।
কঙ্কন
ভুঁইয়ার
পরিবারের
তরফে
জানানো
হয়েছে,
বাড়িতে
হামলার
খবর
পেয়ে
ছুটে
গিয়েছিলেন
পারুল
ভুঁইয়া
প্রধান
(৫৫)।
সেই
সময়
হামলাকারীদের
সঙ্গে
ধস্তাধস্তিতে
হৃদরোগে
আক্রান্ত
হয়ে
মৃত্যু
হয়
তাঁর।
উল্লেখ্য
শুধু
সোমবারই
নয়,
এর
আগেই
শুভেন্দু
অনুগামীর
বাড়িতে
হামলার
অভিযোগ
উঠেছে
তৃণমূলের
বিরুদ্ধে।
সবং-এ
শুভেন্দু
অধিকারীর
অরাজনৈতিক
অনুষ্ঠানে
যাওয়ায়
সেখানকার
কোলোন্দা
গ্রামের
বাসিন্দা
যুগল
মালাকারের
ওপর
হামলা
হয়
বলে
অভিযোগ।
বাড়িতে
দফায়
দফায়
বোমাবাজিও
করা
হয়েছিল।
পাশে থাকার আশ্বাস শুভেন্দু অধিকারী
এদিন বিকেলে এলাকায় যান শুভেন্দু অধিকারী। অনুগামী কঙ্কন ভুঁইয়ার বাড়িতে যান সমবেদনা জানাতে। পাশাপাশি তিনি সর্বদা পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
তৃণমূলের সাফাই
যদিও
এই
ঘটনা
সম্পর্কে
সাফাই
দিয়েছে
স্থানীয়
তৃণমূল
নেতৃত্ব।
হলদিয়া
পুরসভার
প্রাক্তন
চেয়ারম্যান
তথা
২২
নম্বর
ওয়ার্ডের
কাউন্সিলর
দেবপ্রসাদ
মণ্ডল
সংবাদ
মাধ্যমকে
জানিয়েছেন,
মহিলার
মৃত্যুর
সঙ্গে
সেদিনের
ঝামেলার
কোনও
সম্পর্ক
নেই।
তাঁর
অভিযোগ
এলাকায়
শুভেন্দু
অধিকারীর
অনুগামীরা
মুখ্যমন্ত্রী
নামে
কটূক্তি
করছিল
বেশ
কিছুদিন
ধরে।
এরই
প্রতিবাদ
করতে
গেলে
দুপক্ষের
মধ্যে
ঝামেলা
হয়।
এই
নেতা
আরও
দাবি
করেছেন,
মৃত
ওই
মহিলা
আগে
থেকেই
অসুস্থ
ছিলেন।
মৃত্যু
নিয়ে
রাজনীতির
অভিযোগও
তিনি
করেছেন।
'অভিমানে সরে যেতে পারি' থেকে 'মন খারাপ হয়ে গেল', বনগাঁর সভায় মমতার এই বার্তার পর হাওয়া কেমন