চরিত্রের দোষে দুষ্ট! স্ত্রীর মৃত্যুতে পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে অধীরকে আক্রমণ শুভেন্দুর
অধীর চৌধুরী দুশ্চরিত্র, লম্পট। তাঁকে আর ভোট দেবেন না। বহরমপুরে এক সভায় এমনটাই মন্তব্য করলেন তৃণমূলের মুর্শিদাবাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা শুভেন্দু অধিকারী।
অধীর চৌধুরী দুশ্চরিত্র, লম্পট। তাঁকে আর ভোট দেবেন না। বহরমপুরে এক সভায় এমনটাই মন্তব্য করলেন তৃণমূলের মুর্শিদাবাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিন শুভেন্দু অধিকারী গিয়েছিলেন, অধীর চৌধুরীর স্ত্রী অর্পিতার বাপের বাড়িতে। মঙ্গলবার প্রয়াত হয়েছেন তিনি। যদিও দাম্পত্য কলহের জেরে অধীর চৌধুরীর সঙ্গে অর্পিতা চৌধুরীর কোনও সম্পর্ক ছিল না।
অর্পিতা চৌধুরীর প্রতি শ্রদ্ধা
এদিন
বহরমপুরে
অর্পিতা
চৌধুরীর
বাবার
বাড়িতে
গিয়েছিলেন
শুভেন্তু
অধিকারী।
সেখানে
অর্পিতা
চৌধুরীর
প্রতি
শ্রদ্ধা
জানান
শুভেন্দু
অধিকারী।
ডিসেম্বরে
কলকাতার
একটি
বেসরকারি
হাসপাতালে
ভর্তি
ছিলেন
অর্পিতা
চৌধুরী।
সেখানেই
তাঁর
অপারেশন
হয়।
এরপর
বাড়িতে
ফিরে
আসেন।
সোমবার
রাতে
অসুস্থ
হয়ে
পড়লে
তাঁকে
হাসপাতালে
নিয়ে
যাওয়া
হয়।
মঙ্গলবার
ভোরে
মৃত্যু
হয়
তাঁর।
অধীর-অর্পিতা সম্পর্ক
১৯৮৭ সালে অধীর চৌধুরীর সঙ্গে অর্পিতা চৌধুরীর বিয়ে হয়। তাঁদের এক কন্যা সন্তান ছিল। কিন্তু বেশ কয়েকবছর আগে তাঁর মৃত্যু হয়। বর্তমানে অধীর চৌধুরীর সঙ্গে অর্পিতার কোনও সম্পর্ক ছিল না বলেই জানা গিয়েছে। অর্পিতা চৌধুরীর ভাই অরিত্র চৌধুরী বহরমপুর টাউন কংগ্রেসের সভাপতি।
'অধীর চৌধুরী লম্পট'
অধীর চৌধুরী দুশ্চরিত্র, লম্পট। তাঁকে আর ভোট দেবেন না। বহরমপুরে এক সভায় এমনটাই মন্তব্য করলেন তৃণমূলের মুর্শিদাবাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি জানান, গত বছর তিনেক ধরে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন অর্পিতা চৌধুরী।
অধীর চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ
বহরমপুর থেকে বিপুল ভোটে জেতা সাংসদ উত্তর প্রদেশে গিয়ে সেখানকার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে লাঞ্চ করছেন। বৃহস্পতিবার বহরমপুরে মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভায় এমনটাই অভিযোগ করেন শুভেন্দু অধিকারী। ১৯ জানুয়ারি ব্রিগেডের সমাবেশ উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়েছিল।