শুভেন্দু অধিকারী সক্রিয় হলেন মন্ত্রী হিসেবে, কথায় নয় কাজে জবাব দিলেন সমালোচনার
শুভেন্দু সক্রিয় হলেন মন্ত্রী হিসেবে, কথায় নয় কাজে জবাব দিলেন সমালোচনার
তৃণমূল কংগ্রেসে এখনও সর্বসমক্ষে সক্রিয় হতে দেখা না গেলেও রাজ্যের মন্ত্রী হিসেবে সক্রিয় হয়ে ময়দানে নেমে পড়লেন শুভেন্দু অধিকারী। সেচমন্ত্রী হিসেবে এই বর্ষাবিড়ম্বনায় প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিলেন। দিলেন উন্নয়নমূলক কাজ শুরু করার নিদান। শুভেন্দুর নির্দেশের পর মানস ভুঁইয়ার গড়ে কাজ শুরু করে দিল সেচ দফতর।
মন্ত্রী ময়দানে নামতেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা
দীর্ঘদিনের আবেদন মেনে কেলেঘাই-কপালেশ্বরী নদীতে সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে। সেই কাজ শুরু হওয়ার পর আর সেভাবে বন্যা হয় না। কিন্তু কাজ যেহেতু শেষ হয়নি এখনও, সতর্ক রয়েছেন সেচ দফতর। কেলেঘাই-কপালেশ্বরীতে কতটা জল আছে, তা পর্যবেক্ষণই করেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলেন।
শুভেন্দুর ভূমিকায় আশ্বস্ত এলাকাবাসী
অতিবৃষ্টির জেরে কয়েকদিন আগেই ডুবে গিয়েছিল কেলেঘাই নদীর উপরের সেতু। এই অবস্থায় চটজলদি নৌকার বন্দোবস্ত করেছিলেন মন্ত্রী। এই অবস্থায় মানুষের সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য সেচ দফতরকে রিপোর্ট তৈরি করতে বলেন সেচমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর ভূমিকায় আশ্বস্ত এলাকাবাসীও।
স্থায়ী সমস্যার সমাধানে সিদ্ধান্ত শুভেন্দুর
এই পরিস্থিতিতে সেচ বিভাগের ইঞ্জিনিয়াররা মন্ত্রীর নির্দেশে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। এবং রিভার রিসার্চ ইনস্টিটিউটকে এই কাজটি খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে সেচ দফতরের তরফে। নাগলকাটা থেকে ঢেউভাঙা পর্যন্ত নদীবক্ষের পলি সরানো প্রয়োজন বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। তাহলেই স্থায়ীভাবে সমস্যার সমাধান হবে।
মানুষের দুঃখ ঘোচানের চেষ্টা শুভেন্দুর
শুভেন্দুর নির্দেশের পর খুব শীঘ্রই সেই কাজ রিসার্চ ইনস্টিটিউট শুরু করবে বলে জানিয়ে দিয়েছে। বর্তমানে নৌকাই দু-পারের মানুষের যাতায়াতের মাধ্যম। কংক্রিটের সেতু করেও দুঃখ ঘোচেনি এলাকাবাসীর। এবারই কাঠের সেতুর স্থলে পাকা কংক্রিটের সেতু হয়েছে। এবার অতিবৃষ্টির জলে ডুবে যাওয়ায় ড্রেজিংয়ের কাজ হবে শীঘ্রই। মন্ত্রীর এই উদ্যোগে সবাই খুশি।
দলের বুথ সভাপতির জবাব, ভাল ছিল বাম শাসন! চাপে পড়ে সিদ্ধান্ত ফেরালেন অনুব্রত মণ্ডল