স্বাধীনতা দিবসের আগে কড়া নজরদারি ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে
স্বাধীনতা দিবসের আগে কড়া নজরদারি ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে
১৫ আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবসকে সামনে রেখে অবৈধ অনুপ্রবেশ, জঙ্গি হামলা এবং নাশকতামূলক কর্মকান্ডের আশঙ্কায় রাজ্যের সীমান্ত জুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে বিএসএফ ও রাজ্য পুলিশ। স্বাধীনতা দিবসের আগেরদিন জোরদার করা হয়েছে ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে চলছে নাকা চেকিংও।
এক দিকে উত্তর ২৪ পরগণার বনগাঁ, বসিরহাট, অন্যদিকে মুর্শিদাবাদের, নদিয়ার সীমান্ত এলাকা এবং উত্তর বঙ্গের সীমন্ত এলাকাগুলোতেও জারি করা হয়েছে সতর্কতা। সেকারণেই স্বাধীনতা দিবসের আগের থেকেই নিরাপত্তার চাদরে মুরে ফেলা হচ্ছে রাজ্যের সীমান্ত গুলো।
এদিন বসিহাট মহাকুমার ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকা গুলি বিএসএফের ও পুলিশ নজরদারি চোখে পড়েছে। মহাকুমার বসিরহাট, স্বরূপনগর সীমান্ত থেকে শুরু করে হিঙ্গলগঞ্জ, সমসের নগর পর্যন্ত মোট ২৯৫ কিলোমিটার সীমান্ত এরিয়ার মধ্যে স্থল পথ রয়েছে ১৪০ কিলোমিটার জলপথ ১৫৫ কিলোমিটার জল ও স্থল পথে, অন্যদিকে বনগাঁ সীমান্তে পেট্রাপোল, বেনাপোল সীমান্তে এদিন সকাল থেকেই নজরদারি শুরু করেছে চলছে। চলছে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর টহল।
সীমান্তের
জিরো
পয়েন্ট
রাস্তা
দিয়ে
সাধারণ
মানুষের
যাতোয়াতের
বিধিনিষেধ
জারি
করেছে
সীমান্তরক্ষী
বাহিনী।
বিএসএফের
পক্ষ
থেকে
চলছে
নাকা
চেকিং।
বসিরহাটের
সীমান্তবর্তী
গ্রাম
পানিতর,
ঘোজাডাঙ্গা,
তারালী,
হাকিমপুর
সহ
বিভিন্ন
সীমন্ত
যাওয়া-আসার
পথ
নাশকতা
যাতে
না
ঘটাতে
পারে
সবরকম
ব্যবস্থা
গ্রহণ
করেছে
প্রশাসন।
পাশাপাশি,
ভারত
বাংলাদেশ
সীমান্তবর্তী
জিরো
পয়েন্ট
গুলোতে
কোথাও
বা
কাঁটাতার
আবার
কোথাও
বা
কাঁটাতার
নেই।
সূত্রের
খবর
এইরকম
বেশ
কিছু
জায়গা
জলপথে
ব্যবহার
করছে
চোরাচালানকারী
থেকে
শুরু
করে
যে
জঙ্গিদের
নিত্য
যাতায়াত।
তাই
এই
এলাকাগুলোতেও
বিশেষ
নজরদারি
চালানো
হচ্ছে।
রায়মঙ্গল,
কালিন্দী
সহ
বিভিন্ন
নদীতেও
স্পিডবোর্ডে
পাহারা
দিচ্ছে
সীমান্তরক্ষী
বাহিনী।
সন্ধ্যে
নামতেই
যে
চোরাপথ
গুলি
ব্যবহার
করে
সেই
সব
জায়গায়
চিন্তিত
১৫
আগস্ট
এর
আগে
সীমান্তরক্ষী
বাহিনীরা
কঠোর
নিরাপত্তায়
মুড়ে
ফেলেছে,
দিনরাত
এক
করে।
যাতে
এদেশে
ঢুকে
জঙ্গী
সংগঠনের
কোনো
রকম
ভাবে
বিস্ফোরণ
ঘটাতে
পারে
সেদিকে
কঠোর
দৃষ্টি
রেখেছে
সীমান্তরক্ষী
বাহিনীরা।
সেপ্টেম্বরে কেরলে প্রতিদিন ২০ হাজার করোনা সংক্রমণ, আশঙ্কা খোদ রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর