গরু পাচারকাণ্ডে রাজ্য পুলিশের কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদ
গরু পাচারকাণ্ডের নয়া মোড়। পাচার কাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে এই প্রথম রাজ্য পুলিশ কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এদিন রাজ্যের ২ জন পুলিশকর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই।

সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ২ পুলিসকর্মীই মালদায় কর্মরত। একজন এএসআই পদমর্যাদার। আরেকজন কনস্টেবল। এই দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
প্রসঙ্গত, গরু পাচারকাণ্ডে এর আগেই মাস্টারমাইন্ড এনামুল হককে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। গ্রেফতার করে বিএসএফ কম্যান্ড্যান্ট সতীশ কুমারকেও। কয়লা পাচারকাণ্ডেও ততপর সিবিআই। কয়লা পাচারকাণ্ডে ব্যবসায়ী গণেশ বাগোড়িয়াকে সোমবার তলব করে নোটিস পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। যার জবাবে দুবাই থেকে মেইল করেছেন গণেশ বাগোড়িয়া। মেইল-এ গণেশ বাগোড়িয়া লিখেছেন যে, দুবাইয়ে তিনি চিকিৎসাধীন। তাই সিবিআই-এর কাছে সময় চেয়েছেন তিনি। যদিও তাঁর অনুরোধ মানা হচ্ছে না বলে সিবিআই সূত্রে খবর। কারণ, গণেশ বাগোড়িয়া কোনও মেডিক্যাল নথি জমা দেননি।
এর আগে, গত মঙ্গলবার কয়লা পাচারকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত অনুপ মাজি ওরফে লালা ঘনিষ্ঠ গণেশ বাগোড়িয়ার বাঙুর অ্যাভিনিউয়ের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। পরিবারের অন্য সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। লালার দশজনের কোর টিমের মধ্যে অন্যতম মুখ হল গণেশ বাগেরিয়া। আয়কর বিভাগের হানার পর দুবাই পালিয়ে যান গণেশ বাগোড়িয়া। তাঁর মাধ্যমে কোনও প্রভাবশালীর কাছে টাকা পৌঁছত কি না, তা খতিয়ে দেখছে সিবিআই।

রোগী মৃত্যুতে গাফিলতির অভিযোগে ধুন্ধুমার অশোকনগরে