For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

জমায়েত ৫০০ থেকে কমিয়ে ২৫০ করল কমিশন! ডিজিটাল প্রচার করার 'বিধান' কমিশনের

রাজ্যে ক্রমশ বাড়ছে করোনার সংক্রমণ। গত ২৪ ঘন্টায় বাংলায় প্রায় ১৬ হাজার মানুষ করোনা আক্রান্ত। তবে বাংলায় যেভাবে সংক্রমণ বাড়ছে তাতে উদ্বেগের কালো মেঘ তৈরি হয়েছে। স্বাস্থ্যভবনের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই

  • |
Google Oneindia Bengali News

রাজ্যে ক্রমশ বাড়ছে করোনার সংক্রমণ। গত ২৪ ঘন্টায় বাংলায় প্রায় ১৬ হাজার মানুষ করোনা আক্রান্ত। তবে বাংলায় যেভাবে সংক্রমণ বাড়ছে তাতে উদ্বেগের কালো মেঘ তৈরি হয়েছে। স্বাস্থ্যভবনের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই হয়তো ৩০ থেকে ৩৫ হাজার মানুষ বাংলাতে আক্রান্ত হতে পারে।

কিন্তু এই অবস্থাতে রাজ্যের চার পুরসভায় ভোট করানো নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। যদিও সেই বিষয়টি কার্যত কানে তুলতে নারাজ রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

বিপর্যয় মোকাবিলা আইনে মামলার হুঁশিয়ারি

বিপর্যয় মোকাবিলা আইনে মামলার হুঁশিয়ারি

ভোট বাতিল না হলেও কড়া কোভিড বিধি মেনে ভোট করানোর পক্ষে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। আর তাই প্রতি পদক্ষেপে কোভিড বিধি নিয়ে বৈঠক করছেন কমিশনের আধিকারিকরা। যদিও ইতিমধ্যে করোনা বিধি না মানলে রাজনৈতিক দল কিংবা প্রার্থীদের বিরুদ্ধে বিপর্যয় মোকাবিলা আইনে মামলা করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে কমিশন। এমনকি কোবিধ বিধি মানা হচ্ছে কিনা তাও দেখার কথা বলা হয়েছে জেলা আধিকারিকদের।

৫০০ থেকে ২৫০!

৫০০ থেকে ২৫০!

এই অবস্থায় আরও কড়া রাজ্য নির্বাচন কমিশন। আউটডোরে সভার ক্ষেত্রে জমায়েতের সংখ্যা কমিয়ে দেওয়া হল। নয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী, ২৫০ জনের বেশি কাউকে নিয়ে সভা করা যাবে না। আগে এই সংখ্যা ছিল ৫০০ জন। কোভিড পরিস্থিতি এত মানুষকে নিয়ে সভা কীভাবে? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে। বিতর্কের মধ্যে পড়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। আর সেদিকে তাকিয়ে এহেন কোভিড বিধিকে বড়সড় রদবদল আনা হল বলে জানা যাচ্ছে।

ডিজিটাল মাধ্যমে জোর

ডিজিটাল মাধ্যমে জোর

শুধু জমায়েতের সংখ্যা কমিয়ে দেওয়া নয়, প্রচারের ক্ষেত্রে প্রার্থীদের ডিজিটাল মাধ্যমে জোর দিতে বলা হয়েছে কমিশনের তরফে। কমিশন মনে করছে, রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যদি ডিজিটালের মাধ্যমে প্রচার করে তাহলে জমায়েত অনেকটাই কমিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে। এতে সংক্রমণও ঠেকানো যাবে। শুধু তাই নয়, ডিজিটালের মাধ্যমে অনেক বেশি মানুষের কাছে প্রার্থীরা পৌঁছতে পারবেন বলেও দাবি রাজ্য নির্বাচন কমিশনের।

ভোট পিছানোর দাবি বিরোধীদের

ভোট পিছানোর দাবি বিরোধীদের

বাংলার করোনা পরিস্থিতি বিচার করে ভোট পিছানোর দাবি বিজেপি সহ সমস্ত বিরোধী দলগুলির। বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যের দাবি, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন বলছেন, আগামী ১৫ দিন রাজ্যের পক্ষে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্তত সাতদিন কেউ বাড়ি থেকে বেরোবেন না, তখন কেন রাজ্যে পুরভোট করানো হচ্ছে। অবিলম্বে ভোটগ্রহণ বন্ধ রাখা হোক ২২ জানুয়ারি। অন্তত এক মাস পিছিয়ে দেওয়া হোক ভোট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রিত হলে ভোট হবে।

English summary
State Election Commission changes guideline for municipal election
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X