নেত্রী মমতার নির্দেশ 'অমান্য'! গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে অনুপস্থিতদের নিয়ে 'জল্পনা'
কালীঘাটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে ডাকা গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে অনুপস্থিত বেশ কয়েকজন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মুনমুন সেন, দেব অধিকারী।
কালীঘাটে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে ডাকা গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে অনুপস্থিত বেশ কয়েকজন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মুনমুন সেন, দেব অধিকারী। সাংগঠনিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের মধ্যে অনুপস্থিত ছিলেন বীরভূমের অনুব্রত মণ্ডল এবং কোচবিহারের রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। এই চারজনের অনুপস্থিতি নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে।
ভোটের প্রচারের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্লোগান ছিল ৪২-এ ৪২ চাই। কিন্তু গতবারের থেকেও আসন কমেছে তৃণমূলের। তাদের পাওয়া ২২ টি আসনের পিছনেই নিঃশ্বাস ফেলছে বিজেপি ১৮ টি আসন। অন্যদিকে ২৯৪ টি বিধানসভা আসনের নিরিখে তৃণমূল এগিয়ে রয়েছে ১৫৮ টি আসনে, আর বিজেপি ১২৮টিতে। এর ওপর ভর করেই ২০২১-এ ক্ষমতা দখলের স্বপ্ন দেখছে বিজেপি। অন্যদিকে এই ফলাফল চিন্তা বাড়িয়েছে তৃণমূলের অন্দরমহলে।
তৃণমূলের নির্দেশ
তৃণমূলের ভোটের ফল পর্যালোচনা নিয়ে হওয়া বৈঠকে নির্দেশ অনুযায়ী হাজির থাকতে বলা হয়েছিল সব জয়ী ও পরাজিত প্রার্থীদের। একইসঙ্গে সব জেলা সভাপতিকেও হাজির থাকতে বলা হয়েছিল।
বৈঠকে অনুপস্থিত যাঁরা
যদিও
দেখা
যায়,
বৈঠকে
অনুপস্থিত
রয়েছে
আসানসোল
থেকে
পরাজিত
মুনমুন
সেন
এবং
ঘাটাল
থেকে
জয়ী
দেব
অধিকারী।
এছাড়াও
এদিনের
বৈঠকে
অনুপস্থিত
ছিলেন
কোচবিহারের
জেলা
সভাপতি
রবীন্দ্রনাথ
ঘোষ
এবং
বীরভূমের
জেলা
সভাপতি
অনুব্রত
মণ্ডল।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
রবীন্দ্রনাথ
ঘোষের
অনুপস্থিতির
কারণ
হিসেবে
জানা
গিয়েছে,
কোচবিহারের
ভোট
পরবর্তী
হিংসা
এবং
অনুব্রত
মণ্ডল
বিশ্রাম
নিচ্ছেন।
প্রসঙ্গত
দুই
নেতাই
সাংগঠনিক
দিক
থেকে
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
খুবই
প্রিয়।
[আরও পড়ুন:উত্তরবঙ্গে খারাপ ফলের জের! সরকারি পদ খোয়ালেন এই গুরুত্বপূর্ণ দুই নেতা]
প্রার্থী হারায় নেতাদের ধমক
প্রার্থীরা
হারায়
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
জেলা
সভাপতিদের
ধমক
দেন
বলে
জানা
গিয়েছে।
এঁদের
মধ্যে
রয়েছেন
হুগলির
তপন
দাশগুপ্ত।
কীভাবে
রত্না
ঘোষ
নাগ
লকেট
চট্টোপাধ্যায়ের
কাছে
পরাজিত
হন,
সেই
প্রশ্ন
তুলে
দায়িত্ব
ছেড়ে
দিতে
বলেন
তপ
দাশগুপ্তকে।