বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর হওয়া অত্যাচারে বিরোধিতায় PM মোদীকে চিঠি শান্তনু ঠাকুরের
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর হওয়া অত্যাচার নিয়ে এবার সরব বাংলার এমপি ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। শুক্রবার একটি চিঠিতে বাংলাদেশের হিন্দুদের উপর হওয়া অত্যাচার ও মা দুর্গার মূর্তি ভাঙা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে বিস্তারিত লিখে জানান শান্তনু৷ একই সঙ্গে তিনি প্রধানমন্ত্রী প্রতিবেশী রাষ্ট্রে সংখ্যালঘু সুরক্ষার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করেছেন৷
শুক্রবার
ফেসবুক
পোস্টে
শান্তনু
প্রধানমন্ত্রীকে
দেওয়া
চিঠির
ছবি
শেয়ার
করে
লেখেন,
বাংলাদেশের
বিভিন্ন
স্থানে
সম্প্রতি
ঘটে
যাওয়া
হিন্দুদের
দূর্গা
প্রতিমা
এবং
প্যান্ডেল
ভাঙা
সহ,
মৌলবাদীদের
দ্বারা
যে
ধর্মীয়
হিংসা
হয়েছে,
এই
বিষয়টি
চিঠি
মারফত
আমি
মাননীয়
প্রধানমন্ত্রী
শ্রী
Narendra
Modi
জীকে
জানিয়েছি।
এই
দুঃসময়ে
সকলে
ঐক্যবদ্ধ
থাকুন।
পোস্টের
সঙ্গে
সেভ
বেঙ্গলি-হিন্দু
হ্যাসট্যাগও
ব্যবহার
করেছেন
শান্তনু।
প্রধানমন্ত্রীকে
দেওয়া
চিঠিতে
শান্তনু
বাংলাদেশের
হিন্দুদের
দুরবস্থার
কথা
তুলে
ধরে
লিখেছেন,
৫০০র
বেশি
উন্মত
ধর্মীয়
মৌলবাদীরা
মিলে
বাংলাদেশের
একাধিক
জায়গাতে
দুর্গা
প্রতিমাী
ভাঙচুর
করছে,
চারজন
হিন্দু
মারা
গিয়েছেন৷
সোশ্যাল
মিডিয়ার
মাধ্যমে
হিন্দুের
মধ্যেহিংসা
ও
ভয়
ছড়ানো
হচ্ছে৷
বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর হওয়ার অত্যাচার ও মূর্তি ভাঙা নিয়ে টুইটারে সরব হয়েছেন বাংলা সিনেমার বিখ্যাত পরিচালক শ্রীজিৎ মুখোপাধ্যায়ও৷ যাঁর শ্বশুরবাড়ি আবার বাংলাদেশেই৷ শ্রীজিৎ তাঁর টুইটার হ্যান্ডেলে লিখেছেন, এই বর্বরোচিত কাজের ভীষণ শক্তভাবে বিরোধিতা করি৷ সঙ্গে এ বিষয়ে ইন্দ্রনীল চট্টোপাধ্যায়ের টুইট শেয়ারও করেছেন শ্রীজিৎ৷
বাংলাদেশে
মা
দুর্গার
মূর্তি
আক্রাত
হওয়ার
ছবি
শেয়ার
করে
সুজন
চক্রবর্তী
লিখেছেন,
বাংলাদেশের
নানা
স্থানে,শারদোৎসবের
প্রাঙ্গণে
যেভাবে
ভাঙ্গচুর
হয়েছে,তা
নিন্দার
কোনো
ভাষা
নেই।
এই
বর্বরতার
বিরুদ্ধে
সাথে
সাথে
পথে
নেমেছে
সেখানকার
বামপন্থীরা
এবং
প্রগতিশীল
শক্তি।
ভারত-বাংলাদেশ
যেখানেই
হোক,দাঙ্গাকারীর
কোন
জাত-ধর্ম
নেই।
সাম্প্রদায়িক
শক্তিকে
পরাজিত
করতেই
হবে।
গতকালই নিজের টুইটার প্রোফাইলে কুনাল লিখিছেন, বাংলাদেশে দুর্গাপুজোর উপর আঘাত ও অশান্তির গুরুতর অভিযোগ আসছে। এটা উদ্বেগের। অভিযোগের তদন্ত হোক। ঘটনাক্রম সত্যি হলে বাংলাদেশ সরকার ব্যবস্থা নিক। ভারত সরকার অবিলম্বে কথা বলুন। আমরা ভারতে যেমন সংখ্যালঘু সুরক্ষার পক্ষে, তেমনই বাংলাদেশেও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও অধিকার সুনিশ্চিত চাই।'