হালিশহরের পথেই কি কাঁচড়াপাড়া! তৃণমূলের পদক্ষেপে জল্পনা তুঙ্গে
এবার কি হালিশহরের পথেই কাঁচড়াপাড়া। তৃণমূলের পদক্ষেপে জল্পনা তুঙ্গে। এদিন দুপুরে বিধানসভা নিয়ে যাওয়া হয় কাঁচড়াপাড়ার
ছয় থেকে সাতজন কাউন্সিলরকে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করবেন তাঁরা। তবে আসার কথা ছিল ১৩ থেকে ১৪ জন কাউন্সিলরের।
কেন সবাই আসলেন না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

হালিশহর ফের তৃণমূলের দখলে
দিল্লিতে গিয়ে বিজেপিতে যোগ দিলেও, তৃণমূলেই ফিরে গিয়েছেন, হালিশহর পুরসভার পুরপ্রধান-সহ নয় কাউন্সিলর। আগেই ফিরে
গিয়েছিলেন আরও তিনজন। ফলে ২৩ সদস্যের হালিশহর পুরসভার ফের দখল নিয়েছে তৃণমূল। যদিও বিজেপির দাবি, হালিশহর তাদের
দখলেই রয়েছে।

বিধানসভায় কাঁচড়াপাড়ার বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর
হালিশহরের কাউন্সিলরদের পুনরায় দলে ফেরাতে পেরে উৎসাহী তৃণমূল কংগ্রেস। এবার কাঁচড়াপাড়া নিয়েও ঝাঁপিয়ে পড়েছে তাঁরা। কাঁচড়াপাড়ার
অধিকাংশ কাউন্সিলর বিজেপিতে চলে গিয়েছিলেন। যদিও তৃণমূলের দাবি ১৩ থেকে ১৪ জন ফের ফিরে আসতে চান। সেই মতো বুধবার খানিকটা গোপনেই
ওই ১৩ থেকে ১৪ জন কাউন্সিলরের বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে যাওযার কথা ছিল বলে দাবি। যদিও দুপুর নাগাদ তাদের মধ্যে ৬ থেকে
৭ জন পৌঁছন। প্রথমে তাঁরা পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে কথা বলেন। পরে তাঁদের সুজিত বসুর ঘরে বসিয়ে রাখা হয়। দলের কাঁচড়াপাড়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত
বিধায়কের প্রতি বিষোদগার করেছেন এইসব কাউন্সিলররা।

লোকসভার ফলেই পরেই কাউন্সিলরদের ভিড় ছিল মুকুল রায়ের বাড়িতে
লোকসভা ভোটের ফল বেরনোর পরেই দিল্লিতে মুকুল রায়ের বাড়িতে ভিড় দেখা গিয়েছিল। সেই সময় বিজেপির দাবি ছিল ২৩ আসনের হালিশহর পুরসভার ১৯ জন, ২৪ আসনের কাঁচড়াপাড়ার ১৯ জন এবং ৩১ আসনের নৈহাটির ২২ জন দিল্লিতে গিয়ে তাদের দলে যোগ দিয়েছিলেন।
[আরও পড়ুন: দুর্নীতির দায়ে ৩১২ সরকারি আধিকারিককে বরখাস্ত! সংসদে চাঞ্চল্যকর তথ্য]
[আরও পড়ুন:কর্ণাটক-নাটক ঘনীভূত! মুম্বইতে আটক গুলাম নবি আজাদ,শিবকুমার]