সময়কাল শেষ হলেও ছাড়েননি বাংলো! তৃণমূলে ৩ প্রভাবশালীকে নোটিস কেন্দ্রের
সময়কাল শেষ হলেও ছাড়েননি বাংলো! তৃণমূলে ৩ প্রভাবশালীকে নোটিস কেন্দ্রের
ঢের ভাল ছিল ইউপিএ-এর শাসনকাল। সাংসদ পদের সময়কাল শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও কার্যত বিনা বাধায় থেকে যেতেন নেতানেত্রীরা। কিন্তু বাঁধ সেধেছে বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার। একের পর এক বিরোধী নেতাকে ধরানো হয়ে ফ্ল্যাট, কিংবা বাংলো ছাড়ার নোটিশ। সেই তালিকায় রাজ্যের প্রাক্তন ৩ তৃণমূল সাংসদ রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
খালি করানো হয়েছিল প্রিয়ঙ্কার বাংলো
জুলাইয়ের শুরুতেই কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধীকে নোটিশ গিয়ে লোধী এস্টেটের বাংলো খালি করার জন্য নোটিস দিয়েছিল কেন্দ্র। বাংলো খালি করতে ১ মাস সময় দেওয়া হয়েছিল। ১৯৯৭ সাল থেকে এই বাংলাতেই ছিলেন প্রিয়ঙ্কা। জানানো হয়েছিল তিনি ও পুরো গান্ধী পরিবার জেড প্লাস নিরাপত্তা পেলেও, তাতে সরকারি বাংলো পাওয়ার কথা নয়।
১৫ অগাস্ট পর্যন্ত থাকার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল
গত এপ্রিল এবং জুনে রাজ্যসভায় অনেকের সাংসদ পদের মে.য়াদ শেষ হয়েছিল। তবে প্রাক্তন সাংসদদের ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত বাংলোয় থাকার অনুমতি দিয়েছিলেন রাজ্যস্থানের হাউজিং কমিটির চেয়ারম্যাম তথা রাজস্থানের এমপি এমপ্রকাশ মাথুর। সময়সীমা শেষ হওয়ার পর বাংলো খালি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।
তৃণমূলের ৩ জন সহ ২৫ জনকে নোটিশ
সূত্রের খবর অনুযায়ী, তৃণমূলের ৩ প্রাক্তন সাংসদকে নোটিস দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন, যোগেন চৌধুরী, আহমেদ হাসান ইমরান এবং কেডি সিং। এই ৩ জন সহ মোট ২৫ জনকে নোটিশ ধরানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
বিরোধীদের বিরুদ্ধে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক
মোদী সরকারের এই পদক্ষেপকে অনেকেই বিরোধীদের বিরুদ্ধে সার্জিকাল স্ট্রাইক বলেই মন্তব্য করেছেন। কেননা একমাত্র নির্দিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া কার্যত কোনও দলই এঁদের সমর্থনে দাঁড়াতে পারছেন না।
প্রশান্ত কিশোরের কর্মসূচি ভোঁতা করতে পদক্ষেপ বিজেপির! ২৪ ঘন্টায় ৬ জেলায় ব্যাপক দলবদল