মহম্মদ বাজারের পর এবার জেলা তৃণমূল কংগ্রেস কার্যালয়! শয়ে শয়ে তৃণমূলে ঘর 'ওয়াপসি'
বীরভূমের মহম্মদবাজারের পর এবার বীরভূম তৃণমূল কার্যালয়। প্রায় ৪০০ বিজেপি কর্মী গেরুয়া দল ছেড়ে ঘাসফুল শিবিরে এসেছেন বলে দাবি করেছে তৃণমূল।
বীরভূমের মহম্মদবাজারের পর এবার বীরভূম তৃণমূল কংগ্রেস কার্যালয়। প্রায় ৪০০ বিজেপি কর্মী গেরুয়া দল ছেড়ে ঘাসফুল শিবিরে এসেছেন বলে দাবি করেছে তৃণমূল। দিন কয়েক আগে মহম্মদ বাজারে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছে প্রায় ৩০০ পরিবার। জেলা তৃণমূলের পক্ষ থেকে এমনটাই দাবি করা হয়েছিল। এই যোগদান অনুষ্ঠানে বীরভূমে একচ্ছত্র ক্ষমতা ধরে রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল।
মহম্মদমবাজারে বিজেপি থেকে তৃণমূলে যোগ
দিন কয়েক আগে অনুব্রত মণ্ডলের উপস্থিতিতে মহম্মদবাজারের আঙ্গারগড়িয়া পঞ্চায়েতের রাজ্যধরপুর এলাকা থেকে ২০০ জন কর্মী তাদের দলে যোগ দিয়েছে বলে দাবি করেছিল তৃণমূল। বিজয়া সম্মিলনীতে প্রায় ৩০০ টি পরিবার বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছে বলেও দাবি করা হয়েছিল। পাশাপাশি মহম্মদবাজার পঞ্চায়েতের বিজেপি যুব মোর্চার নেতা বিজয় ভাস্কর তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছিল।
এবার দলবদল জেলা তৃণমূল কার্যালয়ে
একসপ্তাহের মধ্যেই ফের দলবদল। এবার জেলা তৃণমূল কার্যালয়ে। সেখানেই বিজেপিকে ধাক্কা। কর্মীসভায় ৪০০ কর্মী-সমর্থক বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেয় বলে দাবি করা হয়েছে তৃণমূলের তরফে।
বিজেপিতে মোহভঙ্গ
যোগদানকারীরা জানিয়েছেন, তাঁদের কেউ দোর করেনি। বিজেপিতে বীতশ্রদ্ধ হয়েই এই যোগদান। তৃণমূলের দাবি, ভয় দেখিয়ে এঁদের বিজেপিতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
বিজেপির অস্বীকার
যদিও বিজেপির তরফে এই যোগদানের খবর অস্বীকার করা হয়েছে। তাদের দাবি, নিজের দলের কর্মীদেরই পতাকা হাতে দিয়ে ছবি তুলিয়েছে তৃণমূল।