সংগঠনকে চাঙ্গা করার পরিকল্পনা! রাজ্যে আসছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা, থাকবেন লোকসভা কেন্দ্রগুলিতে
বিধানসভা ভোটের পর থেকে বেশ কয়েকজন বিধায়ক ফিরেছেন তৃণমূলে (trinamool congress)। আবার অর্জুন সিং (arjun singh)-এর মতো সাংসদও ফিরেছেন ঘাসফুল শিবিরে। এই পরিস্থিতিতে সংগঠনে যে ঘাটতি রয়েছে, তা জানেন বিজেপির (BJP)কেন্দ্রী
বিধানসভা ভোটের পর থেকে বেশ কয়েকজন বিধায়ক ফিরেছেন তৃণমূলে (trinamool congress)। আবার অর্জুন সিং (arjun singh)-এর মতো সাংসদও ফিরেছেন ঘাসফুল শিবিরে। এই পরিস্থিতিতে সংগঠনে যে ঘাটতি রয়েছে, তা জানেন বিজেপির (BJP)কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সেই কারণে একেবারে কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকেই সংগঠনকে চাঙ্গা করার প্রস্তুতি। যার জন্য রাজ্যে পাঠানো হচ্ছে বেশ কয়েকজন মন্ত্রীকে (minister)। তাঁরা যাবেন বিভিন্ন লোকসভা কেন্দ্রগুলিতে।
যাঁরা আসছেন রাজ্যে
সূত্রের খবর অনুযায়ী, যেসব মন্ত্রীরা রাজ্যে আসছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন, ধর্মেন্দ্র প্রধান, কিরেন রিজিজু, ভূপেন্দ্র যাদব এবং স্মৃতি ইরানির মতো মন্ত্রীরা। এঁদের মধ্যে স্মৃতি ইরানি বাংলায় বক্তৃতায় যে কারও সঙ্গে পাল্লা দিতে পারেন।
মন্ত্রীরা যাবেন লোকসভা কেন্দ্রগুলিতে
২০২৩-এ পঞ্চায়েত নির্বাচন। তারপরে ২০২৪-এ লোকসভা ভোট। যার জন্য সংগঠন নিয়ে আগেভাগেই প্রস্তুতি নিচ্ছে গেরুয়া শিবির। জানা গিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা প্রথম পর্যায়ে রাজ্যের অন্তত ১৯ টি লোকসভা কেন্দ্রে যাবেন। থাকবেন, সাংগঠনিক বৈঠক করবেন এবং সেই কেন্দ্রগুলিতেকেন্দ্রীয় প্রকল্প রূপায়ন সম্পর্কে খোঁজ খবর করবেন। এর সঙ্গে মূল বিষয় থাকছে জনসংযোগ। ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে প্রথম পর্যায়ের প্রস্তুতি শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে গেরুয়া শিবিরে।
ভোট কমা লোকসভাগুলি চিহ্নিত করেছে বিজেপি
২০১৪-তে
২
টি
লোকসভা
কেন্দ্রে
জয়।
এরপর
২০১৯-এ
সঙ্গে
যুক্ত
গয়
আরও
১৬
টি।
যা
অনেকেরই
ধারনার
বাইরে
ছিল।
কিন্তু
তারপর
থেকে
পরিস্থিতির
অনেক
পরিবর্তন
হয়েছে।
আসানসোল
থেকে
রেকর্ড
ভোটে
জয়ী
হওয়া
বাবুল
সুপ্রিয়
তৃণমূলে
ফিরে
যেতেই
সেই
আসনে
রেকর্ড
ভোটে
হেরেছেবিজেপি।
অর্জুন
সিং
তৃণমূলে
ফেরায়
শক্তি
কমেছে
ব্যারাকপুরে।
রয়েছে
কোচবিহার,
রানাঘাটের
মতো
আসনও।
এছাড়াও
বীরভূমের
মতো
জেলায়
সাংগঠনিক
নেতারা
হয়
বসে
গিয়েছেন,
না
হয়
দল
ছেড়ে
শাসক
শিবিরে
যোগ
দিয়েছেন।
সেই
পরিস্থিতিতে
বিজেপির
কেন্দ্রীয়
মন্ত্রীদের
রাজ্য
সফরের
টোটকায়
গেরুয়া
সংগঠনে
কোনও
প্রভাব
আসে
কিনা
তার
জন্য
অপেক্ষা
করতে
হবে।
মানুষকে কেন্দ্রীয় প্রকল্প সম্পর্কে সজাগ করবেন
বিজেপির কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিভিন্ন এলাকায় সাংগঠনিক বৈঠক করার পাশাপাশি সেই বৈঠক থেকে সাংগঠনিক দুর্বলতা খুঁজে বের করার চেষ্টা করবেন। এছাড়াও রাজ্য সরকার যেভাবে কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলিকে নিজেদের বিশেষ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্ভাবিত প্রকল্প বলে চালানোর চেষ্টা করছে,সেই সম্পর্কেও সাধারণ মানুষকে সজাগ করবেন।