বাংলায় আছড়ে পড়েছে করোনার ঢেউ! জরুরি তথ্যগুলি অবশ্যই জেনে রাখা প্রয়োজন
বাংলায় আছড়ে পড়েছে করোনার ঢেউ! জরুরি তথ্যগুলি অবশ্যই জেনে রাখা প্রয়োজন
করোনার সেকেন্ড ওয়েভে কার্যত বঙ্গে আছড়ে পড়েছে সংক্রমণের ঢেউ। প্রত্যেকদিনই সংক্রমণের ক্ষেত্রে প্রত্যেকদিনের রেকর্ড ভাঙছে। কিন্তু করোনা মোকাবিলায় রাজ্যে টাস্কফোর্স তৈরি করা হয়েছে। রাজ্য সরকার সবরকমের ব্যবস্থা করছে। আতঙ্কের কোনও কারণ নেই। এদিন মালদহের নারায়ণপুরের এক বেসরকারি হোটেলে করা সাংবাদিক সম্মেলনে এমনটাই মন্তব্য করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও লকডাউন কিংবা নাইট কার্ফু এখনই বাংলায় হচ্ছে না, কার্যত জানিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে করোনা রুখতে ইতিমধ্যে রাজ্য সরকার একগুচ্ছ ব্যবস্থা নিয়েছে। তা জানিয়েছেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান।
কিন্তু সংক্রমণ যেভাবে বাড়ছে তাতে এখনও সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। যদিও হাজারো সতর্কতার মধ্যেও বিভিন্ন সময়ে করোনাতে আক্রান্ত হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। তবে করোনাতে আক্রান্ত হলে অবশ্যই জরুরি কয়েকটি তথ্য অবশ্যই জেনে রাখা প্রয়োজন। যার মধ্যে অন্যতম প্লাজমা ব্যাঙ্ক। কোনও করোনা আক্রান্ত ব্যাক্তি সুস্থ হয়ে উঠলে তাঁর শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। রক্তের প্লাজমায় অবস্থান করে সেই অ্যান্টিবডি। গবেষণাতে দেখা গিয়েছে, করোনা আক্রান্তদের ক্ষেত্রে যদি তাঁদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় সেক্ষেত্রে ওই অ্যান্টিবডি যুক্ত প্লাজমা দিয়ে চিকিৎসা করালে তাঁরা দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। গবেষণা করেই এই পদ্ধতিতে শিলমোহর দিয়েছেন চিকিতসকরা। অনেক কঠিন পরিস্থিতি থেকেও এই চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হয়ে ওঠেছেন রোগীরা। দ্বিতীয় ধাক্কায় যখন রাজ্যে সংক্রমণের হার হু হু করে বাড়ছে তখন কোথায় এই প্লাজমা পাওয়া পায় তা জেনে রাখা জরুরি
করোনা আক্রান্তদের সবথেকে চিন্তার বিষয় থাকে শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা নিয়ে। কারন শরীরে হঠাত করেই অক্সিজেনের মাত্রা নেমে যায়। আর তা নেমে গেলেই অনেকাংশেই বিপদ ঘটে যেতে পারে। গবেষকরা বলছেন, ৯৫ এর পর অক্সিজেনের মাত্রা নামতে শুরু করলে তা বিপদ। আর সেজণ্যে তড়িঘড়ি করোনা আক্রান্ত রোগীকে অক্সিজেন দেওয়ার প্রয়োজন হয়। আর সে কারনে সব সময় বাড়িতে অক্সিজেনের একটা সিলিন্ডার রেখে দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু কোথায় পাবেন? জেনে নিন সেই তথ্য
অক্সিজেন
রিয়া গ্যাস এজেন্সি - 9832038638
হঠাত করেই করোনা কোনও একটি ওষুধ কিংবা ইনজেকশনের প্রয়োজন পড়ল? গভীর রাতে কিংবা সকালে এই ওষুধের প্রয়োজন রয়েছে আপনার। কিন্তু পাচ্ছেন না? সেক্ষেত্রে? অবশ্যই জরুরি এই নম্বরগুলি রেখে দিন আপনার কাছে। যে কোনও সময়ে বিপদে কাজে লাগতেই পারে ওষুধ এবং করোনা ইনজেকশন
হু হু করে সংক্রমণ বাড়ছে। যদিও একটা বৃহৎ অংশের করোনা আক্রান্তের বাড়িতে বসেই চিকিৎসা করা হচ্ছে। কিন্তু একটু বাড়াবাড়ি হলেই হাসপাতালে ভর্তি করার উপরেই জোর দেওয়ার কথা বলছেন ডাক্তাররা। কিন্তু সেক্ষেত্রে কোন কোন হাসপাতালে ভর্তি হতে পারেন? করোনার চিকিৎসা কোথায় কোথায় চলছে এই মুহূর্তে? শুধু কলকাতাতেই নয়, বাংলার কোন হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে সেই তথ্য এক ক্লিকে
গোটা দেশজুড়েই রেমিডিসের আকাল। করোনার চিকিৎসাতে রেমিডিস একটা গুরুত্বপূর্ণ পথ্য। কলকাতায় কারা এই ওষুধ দেন সেই তথ্য জানুন এক ক্লিকে