ফের ন্যাওড়াভ্যালিতে দেখা মিলল রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের
গরুমারা বন্যপ্রাণী বিভাগের নেওড়াভ্যালি জাতীয় উদ্যানে দেখা মিলল রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার। ১৯৯৮ সালে এই জঙ্গলে বাঘের অস্তিত্বের প্রমান পেয়েছিল বন দফতর।
গরুমারা বন্যপ্রাণী বিভাগের নেওড়াভ্যালি জাতীয় উদ্যানে দেখা মিলল রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার। ১৯৯৮ সালে এই জঙ্গলে বাঘের অস্তিত্বের প্রমান পেয়েছিল বন দফতর। কিন্তু ছবি পাওয়া যায় নি। ২০১৭ সালে প্রায় চল্লিশ বছর পর ক্যামেরা বন্দি হয় রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার। মাঝখানে আর কোন ছবি ধরা পরেনি। ২০১৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর ফের ক্যামেরা বন্দি হয় নেওড়াভ্যালিতে বাঘ। আছে অনেক আগে থেকেই বন্যপ্রাণী বিভাগ দাবি করলেও কোন তথ্য প্রমান ছিল না।
২০১৭ সালের আগে বাঘের ছবি তোলার জন্য ট্র্যাপ ক্যামেরা লাগিয়েও ছবি তোলা সম্ভব হয়নি। ২০১৮ সালেও একাধিকবার ক্যামেরা বন্দি হয় বাঘ।উত্তরবঙ্গের একমাত্র ভার্জিন ফরেষ্ট বলেই চিহ্নিত ফলে গভীর জঙ্গলে বাঘের ছবি তোলা বা বাঘেদের কঠিন কাজ। যেখানে আলিপুরদুয়ারের বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের নাম থাকলেও বাঘেদের দেখা বা ছবি তোলা এখনো সম্ভব হয়নি।
সেই জায়গায় নেওড়াভ্যালিতে বাঘের সন্ধান পাওয়ায় দেশের মানচিত্রে বন্যপ্রাণী সংরক্ষনের ক্ষেত্রে আলাদা জায়গা করে নিল জলপাইগুড়ির গরুমারা বন্যপ্রাণী বিভাগ। খুশির হাওয়া বনকর্মীদের মধ্যে। ন্যাওড়াভ্যালি জাতীয় উদ্যানে বাঘ রয়েছে তা অনেকদিন আগে থেকেই বনকর্মীরা দাবি করে আসছিল। তা ফের প্রমান হল।
২০১৭
সালে
১৯
র
পায়ের
পেডং
থেকে
লাভা
যাবার
পথে
আনমল
ছেত্রী
নামে
এক
ছোট
গাড়ির
চালক
পাহাড়ের
কোলে
গরুকে
খেতে
দেখে
ডোরাকাটা
এই
বাঘটিকে।
নিজের
মোবাইল
ক্যামেরার
ছবি
করার
পরই
চম্পট
দেয়
বাঘ।
এরপরই
লাভা
রেঞ্জ
অফিসে
এসে
বাঘের
দর্শনের
কথা
আধিকারিকদের
জানান
তিনি।
গরুমারা
বন্যপ্রাণী
বিভাগের
বনাধিকারিক
নিশা
গোস্বামী
জানান,
আগের
বাঘের
ছবির
সাথে
এই
বাঘের
ছবি
মিলিয়ে
দেখা
হচ্ছে
আলাদা
বাঘ
কিনা।
আমরা
খুব
খুশি
যে
ফের
একবার
ক্যামেরা
বন্দি
হল
রয়্যাল
বেঙ্গল
টাইগার