আলিপুরদুয়ারের বৃষ্টির চোখ রাঙানি নিয়ে চলছে পুজো প্রস্তুতি
মা আসছেন তার সন্তান দের নিয়ে। মায়ের আগমনের দিন এগিয়ে আসতেই কপালে ভাঁজ পড়েছে উদ্যোক্তাদের । হাতে রয়েছে আর কয়েকটা দিন। এর মধ্যেই শেষ করতে হবে পুজো প্যান্ডেলের সাজসজ্জার কাজ সহ আলোকসজ্জা।
মা আসছেন তার সন্তান দের নিয়ে। মায়ের আগমনের দিন এগিয়ে আসতেই কপালে ভাঁজ পড়েছে উদ্যোক্তাদের । হাতে রয়েছে আর কয়েকটা দিন। এর মধ্যেই শেষ করতে হবে পুজো প্যান্ডেলের সাজসজ্জার কাজ সহ আলোকসজ্জা। বহিরাগত শিল্পীরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে প্যান্ডেলের কাজ করেই চলেছেন দিনরাত ধরে ।
বহু
দর্শনার্থী
অধীর
অপেক্ষায়
কখন
এই
পুজো
মন্ডপে
মা
দুর্গার
দর্শন
পাব
সেই
জন্য
মরিয়া
হয়ে
পড়েছে।
কর্মকর্তারা
জানান
বহিরাগত
শিল্পীরা
তাদের
কাজ
ফুটিয়ে
তোলার
জন্য
সারাদিন
ধরে
কাজকর্ম
করে
চলেছেন।
এর
পাশাপাশি
প্যান্ডেলর
এই
নিখুঁত
কাজ
খুব
কম
সময়ের
মধ্যে
কাজ
সমাপ্ত
করতে
হবে
তাদের
।
কিন্তু
পুজো
প্যান্ডেলের
কাজকে
সমাপ্ত
করতে
গিয়ে
বাধা
হয়ে
দাঁড়িয়েছে
আবহাওয়া।
গত
৪৮
ঘন্টা
ধরে
লাগাতার
বর্ষণে
আলিপুরদুয়ার
জেলার
বহু
পুজো
প্যান্ডেল
এর
কাজ
তলানিতে
ঠেকেছে।
জেলার
শহর
আলিপুরদুয়ারে
বেশ
কয়েকটি
বড়
বড়
পুজো
হয়।
এর
মধ্য
আলিপুরদুয়ার
শান্তিনগরের
উপলমূখর
ক্লাব
স্টেশনপাড়া,
আলিপুরদুয়ার
দত্ত
পট্টি
মিলন
সংঘ,
আলিপুরদুয়ার
দ্বীপচর
সাংস্কৃতিক
সংস্থার
পুজো
চোখে
দাগ
টেনে
দেয়
।
গত ৪৮ ঘন্টার প্রবল বর্ষণে আলিপুরদুয়ার পুজো প্যান্ডেলের মাঠে জল জমে যাওয়াতে অসুবিধার মধ্য পড়েছে। ফলে কপালে ভাঁজ পড়েছে পুজো কমিটির উদ্যোক্তাদের । প্যান্ডেল এর বরাত নেওয়া ঠিকাতারদের কর্মকর্তারা কিভাবে প্যান্ডেল তৈরি করবেন তা নিয়েই এখন চিন্তিত। আবহাওয়া দপ্তরের খবর অনুযায়ী পুজোর মধ্যেই প্রবল বর্ষণ হতে পারে। যদি এখনো বৃষ্টি কম থাকলেও পূজো কমিটি গুলো শেষ পর্যন্ত কি করবে তাই নিয়েই চিন্তিত। আলিপুরদুয়ার দ্বীপচর সাংস্কৃতিক সংস্থার সম্পাদক বলেন আমরা খুবই চিন্তিত কিভাবে কি কাজ করবো তাই ভাবছি ।
[ আরব সাগরে পাক গতিবিধি নজরে রাখতে কোমর বেঁধে নামল ভারত! কড়া মনোভাবে নৌসেনা ]