রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনুপ্রেরণামূলক উক্তি ও অজানা কিছু তথ্য
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনুপ্রেরণাদায়ক উক্তি ও অজানা কিছু তথ্য
তিনি মহীরুহ। তাঁর ছত্রছায়ায় সুখে লালিত হয়েছে বাঙালির চিন্তাধারার একটি বড় দিক। শুধু কি সাহিত্য সৃষ্টি? সাহিত্যের মধ্য দিয়ে জীবনদর্শনকে অনুপ্রাণিত করেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। একনজরে দেখে নেওয়া যাক তাঁর কিছু অনুপ্রেরণাদায়ক বাণী ও অজানা কাহিনি।
৩ টি দেশের জাতীয় সঙ্গীতের স্রষ্টা!
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শুধু ভারতের আর বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতের স্রষ্টাই নন, এশিয়ার আরও একটি দেশের জাতীয় সঙ্গীত তিনি লিখেছেন। শ্রীলঙ্কার জাতীয় সঙ্গীতও রবীন্দ্রনাথের লেখা। ১৯৩০ সালে আনন্দ সামারাকুন বিশ্বভারতীতে পড়াকালীন রবীন্দ্রনাথের সান্নিধ্য পান। সেই সময় গানটি কবিগুরু বাংলায় লেখেন, পরবর্তীকালে তা সিংহলি ভাষায় অনুদিত করেন সামারাকুন। গানটির সুরও রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টি।
মানুষের সম্মান জ্ঞান প্রসঙ্গ ও উক্তি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 'রাশিয়ার চিঠি '-তে মানুষের সম্মান জ্ঞান নিয়ে বক্তব্য রাখেন। সেখানে তিনি লেখেন 'যার সঙ্গে মানুষের লোভের সম্বন্ধ তার কাছ থেকে মানুষ প্রয়োজন উদ্ধার করে, কিন্তু কখনও সম্মান করে না।'
'মহাত্মা' আখ্যা ও রবীন্দ্রনাথ
গান্ধীজির সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের সুসম্পর্ক যে ছিল তা 'একলা চলো ' গানটির সৃষ্টির কাহিনি শুনলেই জানা যায়। তবে, গান্ধীজিকে যে গোটা বিশ্ব 'মহাত্মা' আখ্য়ায় ভূষিত করে, সেই আখ্যাটি বহু পূর্বে রবীন্দ্রনাথই দিয়েছিলেন।
মানুষের পতন সম্পর্কে বক্তব্য
'কালান্তর' গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন 'পরের অস্ত্র কাড়িয়ে লইলে নিজের অস্ত্র নির্ভয়ে উচ্ছৃঙ্খল হইয়া উঠে- এইখানেই মানুষের পতন।'
মেন্যু কার্ড নিয়ে আসতেন!
শোনা যায়, বাইরে কোথায়ও আমন্ত্রণ পেলেই রবীন্দ্রনাথ সুন্দর সেজেগুজে বেরিয়ে পড়তেন। আর সেখানে কী খাওয়া দাওয়া হল, তা ভোজনরসিক এই মানুষটি ভালো করে খতিয়ে দেখে নিতেন। আর আসার সময় মেন্যু কার্ডটি বাড়ি আনতে ভুলতেন না। রবীন্দ্রনাথ মেন্যু কার্ড জমাতে ভালোবাসতেন বলে শোনা যায়।
চাপে পড়ে সিদ্ধান্ত বদল, পরিযায়ী শ্রমিকদের পাঠাতে সম্মতি ইয়েদুরাপ্পার