পুলওয়ামা হামলায় শহীদ বাঙালি জওয়ান বাবলু সাঁতরা,ঘরের ছেলেকে হারিয়ে শোকাচ্ছন্ন গোটা গ্রাম
দেশকে রক্ষা করতে সগর্বে সীমান্তের উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন হাওড়ার বাউরিয়ার বাবলু সাঁতরা। আর লড়াইয়ের রক্তাক্ত অধ্যায় পেরিয়ে এবার ঘরে ফিরছে তাঁর মরদেহ।
দেশকে রক্ষা করতে সগর্বে সীমান্তের উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন হাওড়ার বাউরিয়ার বাবলু সাঁতরা। আর লড়াইয়ের রক্তাক্ত অধ্যায় পেরিয়ে এবার ঘরে ফিরছে তাঁর মরদেহ। এক কাশ্মীরের পুলওয়ামায় অভিশপ্ত ১৪ ফেব্রুয়ারির দুপুরে জঙ্গিরা যে সিআরপিএফ কনভয়ে হামলা চালিয়েছে , সেই কনভয়ে ছিলেন বাংলার বাবলু সাঁতরাও।
একটা বিস্ফোরণ, আর তারপর , শুধপ রক্ত, বারুদের গন্ধ, আর্তনাদ। এমনই এক দৃশ্য় দেখেছে ১৪ ফেব্রুয়ারির দুপুরে কাশ্মীরের পুলওয়ামা। ছিন্নভিন্ন দেহ, রক্ত, দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া সিআরপিএফ ভ্যান, আর তারমধ্য়েই আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার তৎপরতা। এই করণ দৃশ্যের সাক্ষী যতটা ছিল কাশ্মীর , ততটাই বেদনাহত গোটা দেশ। আর কাশ্মীরের এই রক্তাক্ত হামলার কালো মেঘ ঘিরে ধরেছে হাওড়ার চককাশী গ্রামের বাবলু সাঁতরার বাড়িতেও।
সিআরপিএফ
এ
সবেমাত্র
যোগদান
করেন
বাবলু।
কাশ্মীরই
তাঁর
প্রথম
কর্মস্থল।
বাড়িতে
রয়েছেন
তাঁর
স্ত্রী,
মা
ও
এক
ছয়
বছরের
মেয়ে।
যে
শিশু
কিছু
বুঝে
ওঠার
আগেই
,
তাঁর
জীবন
জুড়ে
কালো
ছায়া
ফেলে
গেল
নাশকতা,
উগ্রপন্থার
রক্তলীলা।