প্রকাশ্যে গরু কাটা নিয়ে জনস্বার্থ মামলা হাইকোর্টে
শুধু গরুই নয় প্রকাশ্যে, যত্রতত্র যে কোনও গবাদিপশু কাটার উপর বিধিনিষেধ আরোপ করে ছিল কলকাতা হাইকোর্ট। নির্ধারিত স্লটার এরিয়া এই কাজ করতে হবে বলেও নির্দেশ ছিল হাইকোর্টের।
শুধু গরুই নয় প্রকাশ্যে, যত্রতত্র যে কোনও গবাদিপশু কাটার উপর বিধিনিষেধ আরোপ করে ছিল কলকাতা হাইকোর্ট। নির্ধারিত স্লটার এরিয়া এই কাজ করতে হবে বলেও নির্দেশ ছিল হাইকোর্টের। পাশাপাশি আরও নির্দেশ ছিল রাজ্যের সরকারকে এ নিয়ে সচেতন করতে হবে। কিন্তু আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও তা মানা হচ্ছে না এই অভিযোগে জনস্বার্থ মামলার আর্জি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং। সোমবার এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে।
অর্জুন
সিংয়ের
আইনজীবী
বিকাশ
সিং
জানান,
'পশু
হত্যার
ক্ষেত্রে
প্রিভেনশন
অফ
অ্যানিমাল
ক্রুয়েলটি
অ্যাক্ট
২০০১
এবং
স্লটার
অ্যাক্ট
(১৯৫০)
আইন
থাকলেও
তা
মানা
হচ্ছে
না।
এব্যাপারে
রাজ্যের
সচেতনতার
দ্বায়
থাকলেও
রাজ্য
সরকার
সে
ব্যপারে
উদাসীন।
তাই
আদালতের
হস্তক্ষেপ
চেয়ে
জনস্বার্থ
মামলা
দায়ের
করা
হয়েছে।
আইনজীবীর
দাবি,
এর
আগে
কলকাতা
হাইকোর্টের
নির্দেশ
ছিল
গবাদি
পশু
জবাই
করার
ক্ষেত্রে
গাইডলাইন
মানতে
হবে।
এই
ব্যাপারে
জনসাধারণের
সচেতনার
জন্য
ঈদের
এক
মাস
আগে
থেকে
রাজ্য
সরকারকে
ব্যাপকভাবে
প্রচার
করতে
হবে।
প্রথম
শ্রেণীর
বাংলা,
ইংরেজি,
হিন্দি
ও
উর্দু
সংবাদপত্রের
বিজ্ঞপ্তি
জারি
করতে
হবে।
কেউ
না
মানলে
সেক্ষেত্রে
এক
হাজার
টাকা
জরিমানা
দিতে
হবে।
কিন্তু
আদালতের
নির্দেশ
মেনে
রাজ্যের
তরফে
এ
নিয়ে
কোনো
পদক্ষেপ
নেওয়া
হয়নি
বলে
দাবি
জানান
ব্যারাকপুরের
বিজেপি
সাংসদ
অর্জুন
সিং।
এর
আগেও
এই
একই
আবেদনে
জনস্বার্থ
মামলা
দায়ের
করেন
জনৈক
রাজর্শী
চৌধুরী
ও
প্রাক্তন
সেনাকর্মী
আশু
মুঙ্গিয়া।
সে
ক্ষেত্রেও
নির্দিষ্ট
গাইডলাইন
মানার
নির্দেশ
ছিল
আদালতের।