আড়ম্বর, শোভাযাত্রা ছাড়াই চোখের জলে বিদায় দিতে হবে দেবীকে, নির্দেশ পুলিশের
শোভাযাত্রা ছাড়াই প্রতিমা বিসর্জন
সোমবার দুর্গাপুজো তথা বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবের শেষদিন অর্থাৎ দশমী। ইতিমধ্যেই শহরের বেশ কিছু প্রতিমা বিসর্জনের জন্য বেড়িয়ে গিয়েছে। তবে এ বছর কোনও আড়ম্বর ছাড়াই বিসর্জন করতে হবে বলে কড়া নির্দেশিকা জারি করেছে কলকাতা পুলিশ। মণ্ডপ থেকে সরাসরি ঘাটে নিয়ে যাওয়া হবে প্রতিমাকে।
পুলিশ
থেকে
সরাসরি
বলা
হয়েছে,
কোনও
ব্যান্ডপার্টি
নয়,
ডিজে
বাজানো
চলবে
না,
থাকবে
না
বিসর্জনকে
ঘিরে
কোনও
অতিরিক্ত
আতিশয্য।
নির্ধারিত
দিন
সময়
মেনেই
পুজো
উদ্যোক্তাদের
বিসর্জন
দিতে
হবে
প্রতিমা।
দুর্গাপুজো
শুরুর
আগেই
এমনটাই
নির্দেশ
জারি
করা
হয়েছিল
কলকাতা
পুলিশের
পক্ষ
থেকে।
আসলে
করোনা
ভাইরাস
পরিস্থিতির
জন্যই
এমন
নির্দেশ।
কলকাতা
পুলিশের
আওতায়
থাকা
ঘাটগুলি
ছাড়াও
পুজো
উদ্যোক্তারা
ভিড়
এড়ানোর
জন্য
কাছাকাছি
কোনও
সরোবর,
নদী
বা
ছোট
ঘাটেও
প্রতিমা
বিসর্জন
দিতে
পারেন।
লালাবাজারের
পক্ষ
থেকে
আগেই
জানিয়ে
দেওয়া
হয়েছে
কোনও
শোভাযাত্রা
নয়
বিসর্জনের
সময়।
মণ্ডপ
থেকে
প্রতিমা
লরি
বা
ট্রেলারে
তুলে
তা
ঘাটে
নিয়ে
যেতে
হবে।
পুজো উদ্যোক্তাদের সঙ্গে অবশ্যই স্থানীয় থানার আধিকারিকদের সমন্বয় গঠন করে চলতে হবে। বিসর্জনের সময় জানাতে হবে পুলিশকে। লরি বা ট্রেলারের ওপর কোনও ডিজে চলবে না বা রাস্তা আটকে পুজো কমিটির সদস্যদের নাচও বন্ধ এ বছর। ট্রেলার বা লরিতে খুব কম সংখ্যক পুজো কমিটির সদস্য যেতে পারবেন। এছাড়াও প্রত্যেকটি ঘাটে থাকবে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ।
কলকাতা থেকে জেলা - বাংলার দুর্গাপুজোর নানা মুহূর্তের ছবি দেখুন একনজরে