পরিসংখ্যান তুলে ধরে কেন্দ্রের দাবি খণ্ডন প্রশান্ত কিশোরের, টুইটারে ছুঁড়লেন প্রশ্নবাণ
পরিসংখ্যান তুলে ধরে কেন্দ্রের দাবি খণ্ডন প্রশান্ত কিশোরের, টুইটারে ছুঁড়লেন প্রশ্নবাণ
প্রথম থেকেই তিনি লকডাউনের বিপক্ষে ছিলেন তিনি। কেননা লকডাউনে সাধারণ মানুষের কাছে বিপুল সমস্যার সৃষ্টি করবে বলেই তাঁর বিশ্বাস। এর মাশুলও দিতে হবে সরকারকে। এবার লকডাউন চলাকালীন বিধিনিষেধে কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন তুলে দিলেন তৃণমূলের ভোট কৌশলী প্রশান কিশোর।
কেন্দ্রের দাবির কোনও সারবত্তা নেই
প্রশান্ত কিশোর বলেন, লকডাউনের ফলে করোনা সংক্রমণ দ্বিগুণ হওয়ার গতি কমেছে বলে কেন্দ্র যে দাবি করছে তার কোনও সারবত্তা নেই। তিনি মনে করেন, সংক্রমণ দ্বিগুণ হওয়ার গতি কমেছে কারণ তুলনামূলক পরীক্ষা কম হয়েছে। পরীক্ষা হলেই সংক্রমণের গতি বেড়ে যাবে।
কেন্দ্রের দাবি খণ্ডন প্রশান্ত কিশোরের
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের যুগ্ম সচিব লক আগরওয়াল পরিসংখ্যান তুলে ধরে জানিয়েছিলেন সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউনের সিদ্ধান্ত অনেক কাজ দিয়েছে। লকডাউন শুরুর আগে করোনা আক্রান্ত দ্বিগুণ হচ্ছিল ৩.৪ দিনে। এখন দ্বিগুণ হচ্ছে ৭.৫ দিনে। কেন্দ্রের এই দাবি খণ্ডন করে দেন প্রশান্ত কিশোর।
|
টুইটার হ্যান্ডেলে পরিসংখ্যান পিকের
তৃণমূলের ভোট কৌশলী প্রশান্ত কিশোরের দাবি, সংক্রমণের হার কমছে না আদৌ। বরং আগের থেকে আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। কেন্দ্রের দেওয়া পরিসংখ্যান হাতিয়ার করেই তিনি একথা জানিয়েছেন। নিজে্র টুইটার হ্যান্ডেলে সেই পরিসংখ্যান তালিকা দিয়ে তিনি তাঁর কথার সমর্থনে যুক্তি সাজিয়েছেন।
|
লকডাউনেও সংক্রমণ কমেনি, দাবি
তিনি বলেন, বিগত একমাস লকডাউন চলছে দেশের বুকে। এই একমাসের লকডাউন সত্ত্বেও সংক্রমণ সাড়ে তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে, তা বৃদ্ধি পেয়েছে এক লক্ষ পরীক্ষার ভিত্তিতে। একমাসে মৃতের সংখ্যা ৪ থেকে বেড়ে ৫৪৩ হয়েছে। এই পরিসংখ্যানও কিন্তু মাথায় রাখতে হবে
পরিসংখ্যান দিলেন প্রশান্ত কিশোর
প্রশান্ত কিশোর পরিসংখ্যান তুলে ধরে জানান, গত ২০ মার্চ পর্যন্ত পরীক্ষা হয়েছিল ১৪ হাজার ৮৭৬ জনের। তাতে সংক্রমণের হার ছিল ছিল ১.৩৩ শতংশ। এরপর ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত পরীক্ষা হয়েছে ৩ লক্ষ ৬৯ হাজার। হার বেড়ে হয়েছে ৪.৭২ শতাংশ। এই পরি্সংখ্যান তুলে ধরে পিকের দাবি, কেন্দ্র যে সংক্রমণের হার কমেছে বলে দাবি করছে, তা আসলে পরীক্ষার হার কম হওয়ার কারণে।
আইসিডিএস সেন্টারের খাবারের গুণমান বরাদ্দ নিয়ে বিক্ষোভ, ঘটনাস্থলে পুলিশ