For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

এলাকায় ঢুকলে মান্নান-বিকাশের ঠ্যাং ভেঙে দেব, হুঙ্কার বীরভূমের কেষ্টার

মঞ্চে দাঁড়িয়ে একটা সময় পুলিশকে বোম মারার নিদান দিয়েছিলেন বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। এবার সরাসরি আঙুল উঁচিয়ে পুলিশকে ‘কর্তব্য’ বোঝালেন তিনি।

  • |
Google Oneindia Bengali News

মঞ্চে দাঁড়িয়ে একটা সময় পুলিশকে বোম মারার নিদান দিয়েছিলেন বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। এবার সরাসরি আঙুল উঁচিয়ে পুলিশকে 'কর্তব্য' বোঝালেন তিনি। সময় নির্ধারণ করে দিলেন অভিযুক্তদের গ্রেফতারির। অন্যথায় ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ক্ষার করে দেওয়ার হুঙ্কার ছাড়লেন। এমনকী পুলিশের সামনে আবদুল মান্নান ও বিকাশ ভট্টাচার্যকে মেরে হাত-পা ভেঙে দেবেন বলেও তোপ দাগলেন।

এলাকায় ঢুকলে মান্নান-বিকাশের ঠ্যাং ভেঙে দেব, হুঙ্কার বীরভূমের কেষ্টার

[আরও পড়ুন:শুভ্রাংশু কবে যোগ দিচ্ছেন বিজেপিতে, তাৎপর্যপূর্ণ প্রতিক্রিয়ায় কী জানালেন মুকুল রায়][আরও পড়ুন:শুভ্রাংশু কবে যোগ দিচ্ছেন বিজেপিতে, তাৎপর্যপূর্ণ প্রতিক্রিয়ায় কী জানালেন মুকুল রায়]

তবু পুলিশ নির্বিকার। তৃণমূলের দোর্দণ্ডপ্রতাপ জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের কথায় ঘাড় নেড়ে সহমত পোষণ করতে দেখা গেল পুলিশ আধিকারিককে। অভিযোগ উঠল, যেভাবে পুলিশের সামনে হুঙ্কার ছেড়ে গেলেন অনুব্রত মণ্ডল, তাতে কালবিলম্ব না করে তৎক্ষণাৎ তাঁকে গ্রেফতার করা উচিত ছিল। ফের একবার পুলিশ প্রমাণ করে দিল, তারা শাসকদলের হাতের পুতুল।

বোলপুরে কৃষিজমিতে নির্মাণ নিয়ে অনিচ্ছুক কৃষকদের সঙ্গে তৃণমূলকর্মীদের একপ্রস্থ বাগবিতণ্ডা হয় বুধবার। সংঘর্ষও বাধে দু-পক্ষের মধ্যে। এদিনই ঘটনাস্থলে অনিচ্ছুক কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে ঘটনাস্থলে যাচ্ছিলেন বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। তাঁর পথ আটকায় পুলিশ। শেষপর্যন্ত কর্মসূচির পরিবর্তন করে তিনি কলকাতা ফিরে আসেন। এদিন যাওয়ার কথা ছিল আবদুল মান্নানেরও।

সেই প্রসঙ্গ তুলে অনুব্রত বলেন, 'কোন মান্নান আবদুল জানি না, সিপিএমের কোন বড় লিডার জানি না। মেরে হাত-পা ভেঙে ফেলে রেখে দেব। এখানে অনেক মানুষের পেটের ভাত হবে। মান্নান-বিকাশরা এখানে নোংরামো করতে আসছে। ওসব বরদাস্ত করব না।'

তারপর ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়ে তিনি পুলিশের দিকে আঙুল তুলে বলেন, 'এখানে উন্নয়ন হচ্ছে। ওসব রাজনীতি-টিতি মানব না।' তারপরই পুলিশকে ঘড়ি দেখিয়ে সময়সীমা নির্ধারণ করে দেন অভিযুক্তদের গ্রেফতারির। বলেন, 'এখন কটা বাজে? চারটে পনেরো। সাতটা পর্যন্ত সময় দিলাম গ্রেফতারি না করলে, ৯টার মধ্যে গ্রামে ঢুকে যাব। সব ঘরবাড়ি ভেঙে চুরমার করে দেব। জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেব সব।' তিনি পুলিশকে বলেন, 'আগে মোটরবাইক গুলো তল্লাশি করুন। তারপর গ্রেফতার করুন। নাহলে অন্য ঘটনা ঘটিয়ে দেব। তাণ্ডব লীলা চালিয়ে দেব।'

বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, 'উনি আসলে পাগল ও গুন্ডার সমন্বয়। উনি কী বলছেন তা ওনার বোধোগম্য হচ্ছে না। বোধবুদ্ধি কিছুই নেই। ভয় দেখিয়ে কোনও লাভ নেই। গুন্ডামি করে হয়তো সাময়িক ভয় দেখানো যায়, কিন্তু তার ফল কী হবে, তা উনি বুঝতে পারছেন না। উনি একেবারেই শিশুসুলভ আচরণ করেছেন। আমরা আজ ফিরে আসতে বাধ্য হলেও, ফের যাব। দেখব কে আটকায়।'

[আরও পড়ুন:মুকুলের পথ ধরে কারা এল বিজেপিতে, কারা রয়েছেন পা বাড়িয়ে, চিত্র স্পষ্ট][আরও পড়ুন:মুকুলের পথ ধরে কারা এল বিজেপিতে, কারা রয়েছেন পা বাড়িয়ে, চিত্র স্পষ্ট]

English summary
Police is like a doll despite of TMC leader Anubrata Mandal’s malicious inducement
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X