২০২১ জয়ের লক্ষ্যে বঙ্গের বিজেপি সাংসদদের মোক্ষম টিপস দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী
লোকসভা ভোটের সময় থেকেই পশ্চিমবঙ্গকে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব যে অত্যন্ত বেশি গুরুত্ব দিয়ে দেখছে তার প্রমাণ বারবারই পাওয়া গিয়েছে।
লোকসভা ভোটের সময় থেকেই পশ্চিমবঙ্গকে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব যে অত্যন্ত বেশি গুরুত্ব দিয়ে দেখছে তার প্রমাণ বারবারই পাওয়া গিয়েছে। বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বাংলায় রেকর্ড সংখ্যক বার এসেছেন। সভা করে গিয়েছেন। এবং তার ফলাফলও বিজেপি হাতেনাতে পেয়েছে। একেবারে শূন্য থেকে ১৮টি লোকসভা আসন করায়ত্ত করেছে বিজেপি। তৃণমূল কংগ্রেসে ভাঙ্গন ধরিয়ে দিয়েছে। এবং রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে উঠে এসেছে।
এবার লক্ষ্য ২০২১
লোকসভা ভোট মিটে গিয়েছে। এবার লক্ষ্য ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচন। আর সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী মোদী টার্গেট করছেন বাংলাকেই তা নতুন করে আর বলার অপেক্ষা রাখে না। সেজন্যই বাংলার প্রতিটি রাজনৈতিক পরিস্থিতির দিকে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব নজর রেখেছে।
সাক্ষাতে কী বললেন মোদী
বাংলায় কোথায় কি ঘটছে তার সমস্ত খুঁটিনাটি গেরুয়া শিবিরের নেতাদের নখদর্পণে। বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী দলের সাংসদদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সেখানেই তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, বাংলার পরিস্থিতি নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন।
মোদীর টিপস
লোকসভা ভোটের পরবর্তী সময়ে যেভাবে একের পর এক ঘটনা ঘটেছে, তাতে বাংলা বারবার শিরোনামে এসেছে। বাংলার এই রাজনৈতিক পরিস্থিতির কথাই প্রচারে তুলে আনার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। বাংলার তিন জন সাংসদ এদিন নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন ব্যারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিং, মালদহ উত্তরের সাংসদ খগেন মুর্মু ও বাঁকুড়ার সাংসদ সুভাষ সরকার।
মানুষের কাছে যাওয়ার আবেদন
২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে কিভাবে আগামী দিনে রাজ্যের বিজেপি নেতৃত্ব তথা সাংসদ কাজ করবেন তার একটি দিক নির্দেশিকা দেওয়ার চেষ্টা করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রত্যেকটি ঘটনাকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করতে বলেন এবং তা মানুষের সামনে তুলে ধরার আবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।