'বাধা' দক্ষিণ ২৪ পরগনাতেও! পুলিশ-শাসকদলের বিরুদ্ধে মিলিত 'হামলা'র অভিযোগ
শুধু দক্ষিণ ২৪ পরগনার সদর দফতর আলিপুরেই নয়, সকাল থেকেই ডায়মন্ডহারবার, বজবজ, বিষ্ণুপুর, ফলতা-সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে বিরোধীদের মনোনয়ন পেশে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
শুধু দক্ষিণ ২৪ পরগনার সদর দফতর আলিপুরেই নয়, সকাল থেকেই ডায়মন্ডহারবার, বজবজ, বিষ্ণুপুর, ফলতা-সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে বিরোধীদের মনোনয়ন পেশে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ডায়মন্ডহারবারে প্রার্থীদের মিছিলে গুলি-বোমা ছোড়ার অভিযোগ করেছে সিপিএম। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।
মুর্শিবাদাদের হরিহরপাড়ার মতো একই চিত্র দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ডহারবারে। সিপিএম-এর অভিযোগ, ডায়মন্ডহারবার ১ ব্লক অফিসের সামনে সকাল থেকেই লাইন দিয়েছিলেন তাদের প্রার্থীরা। কিন্তু সকাল ৬.৩০ থেকেই সিপিএম প্রার্থীদের বের করে দেয় তৃণমূলের সশস্ত্র বাহিনী।
এলাকা সন্ত্রস্ত করতে ভোরে নোদাখালিতে সিপিএম-এর পার্টি অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে নোদাখালি থানার আইসি প্রবীর দাসের বিরুদ্ধেও। বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়ে এবং পরে ফোন করে মনোনয়ন জমা দিতে না আসতে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। প্রার্থীদের গ্রেফতারের হুমকিও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
বজবজ
১ও২
ব্লক
অফিসও
সকাল
থেকে
ঘিরে
রেখেছে
তৃণমূলের
সশস্ত্র
বাহিনী।
বিরোধী
প্রার্থী
দেখলেই
চলছে
বোমাবাজি।
এমনটাই
অভিযোগ
বিরোধীদের।
একই
চিত্র
বিষ্ণুপুর
১ও২,
ফলতা,
ডায়মন্ডরবার
১ও২
ব্লক
অফিসের।
বিষ্ণুপুর ১ ব্লকের ভান্ডারিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মহিলা প্রধান সাজিদা বিবির শ্লীলতাহানির অভিযোগ করেছে সিপিএম। ফলতায় হরিণডাঙায় সিপিএম-এর পার্টি অফিস থেকে প্রার্থীদের মেরে বের করে দেওয়ার অভিযোগ করেছে সিপিএম। এক্ষেত্রে অভিযোগের তির তৃণমূলের বাইক বাহিনীর দিকে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।