বিজেপিকে দুর্বল করতে অর্জুনে আগ্রহ ছিল তৃণমূলেরই! অভিষেকের পরিকল্পনা মতো প্রস্তুতি শুরু অনেক আগে
বিজেপিকে দুর্বল করতে অর্জুনে আগ্রহ ছিল তৃণমূলেরই! অভিষেকের পরিকল্পনা মতো প্রস্তুতি শুরু অনেক আগে
যে ভাইপো, ভগ্নিপতিদের নিয়ে তৃণমূল (trinamool congress) ছেড়েছিলেন তিনবছর দু-মাস আগে, ২০২১-এর নির্বাচনের পরে তাঁরা ফিরে গিয়েছিলেন পুরনো দলে। তাঁরা ইঙ্গিত করেছিলেন অর্জুনও ফিরবেন। তবে অর্জুন সিং (arjun singh) নাকি তাতে বিশেষ আগ্রহ দেখাননি। তবে সূত্রের খবর অনুযায়ী, সাম্প্রতিক সময়ে তাঁকে নিয়ে আগ্রহ দেখান তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। মূলত তাঁর ইচ্ছাতেই অর্জুন সিং-এর তৃণমূলে ফেরা বলে জানা গিয়েছে।
অভিষেকের অপারেশন অর্জুন
গত
রবিবার
ক্যামাক
স্ট্রিটে
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
অফিসে
উত্তরীয়
পরিয়ে
অর্জুন
সিংকে
দলে
বরণ
করে
নিয়েছিলেন
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়।
তৃণমূলের
এক
সূত্রের
দাবি,
অপারেশন
অর্জুন
হয়েছে
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
ইচ্ছাতেই।
তিনিই
অর্জুন
সিংকে
দলে
ফিরিয়ে
নিতে
আগ্রহী
ছিলেন,
বিজেপিকে
ধাক্কা
দিতে।
মত দিয়েছিলেন মমতাও
তৃণমূলের
দাবি,
রাজ্যে
লোকসভার
৪২
টি
আসনের
মধ্যে
৪২
টি
পেলেই
নাকি
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
প্রধানমন্ত্রীর
পদের
দিকে
এগিয়ে
যাবেন
অনেকটাই।
সেই
পরিস্থিতিতে
দাঁড়িয়ে
রাজ্যের
বাইরে
তৃণমূলের
প্রভাব
বাড়াতে
চাইছেন
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
এবং
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়।
সেক্ষেত্রে
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
অপারেশন
অর্জুনে
মত
দিয়েছিলেন
স্বয়ং
মমতাও।
এমনটাই
খবর
সূত্রের।
যার
জন্য
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়
অর্জুনের
ধরে
ফেরার
আগে
উত্তর
২৪
পরগনা
জেলা
তৃণমূল
নেতৃত্বের
সঙ্গে
দীর্ঘ
বৈঠক
করেন।
অধিকারী পরিবারের ওপরে চাপ তৈরিও উদ্দেশ্য
তৃণমূলের যোগ দেওয়ার পরে অর্জুন সিংকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেছিলেন অধিকারী পরিবারের দুই সাংসদের কথা। তাঁরা কেন এখনও সাংসদ পদে ইস্তফা দেননি। প্রসঙ্গত তমলুকের সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী এবং কাঁথির শিশির অধিকারীর সরাসরি বিজেপি যোগ না থাকলেও, তাঁরা কার্যত তৃণমূল থেকে বিচ্ছিন্ন। সেক্ষেত্রে অর্জুন তৃণমূলের কথাই বলেছেন। তৃণমূলের দাবি, এই মুহূর্তেযদি ব্যারাকপুর ছাড়াও কাঁথি এবং তমলুকে উপনির্বাচন হয়, সেক্ষেত্রে তাদের জয়ের সম্ভাবনাই বেশি।
পাট নিয়ে অর্জুনের অবস্থান ছিল কার্যত নাটক
তৃণমূল
সূত্রে
খবর,
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
নির্দেশেই
তৃণমূলে
এক
নেতা
দিল্লি
এবং
কলকাতা
অর্জুন
সিং-এর
সঙ্গে
বারে
বারে
কথা
বলেন।
সেই
অনুযায়ী
চিত্রনাট্যও
তৈরি
হয়।
তিনি
যে
তৃণমূলে
যাবেন,
তা
ঠিক
হয়েই
যায়।
কিন্তু
সেখানে
কোনও
নাটুকে
পরিস্থিতি
তৈরি
করতে
হবে।
সেক্ষেত্রে
বেছে
নেওয়া
হয়,
দীর্ঘদিন
ধরে
বাংলার
ইস্যু
থাকা
পাট
সর্বোচ্চ
মূল্য
বেধে
দেওয়াকে।
একদিকে
কেন্দ্রীয়
বস্ত্রমন্ত্রী
পীযুষ
গোয়েলকে
নিশানা
করা
অন্যদিকে
বিজেপির
সর্বভারতীয়
সভাপতি
জেপি
নাড্ডার
সঙ্গে
বৈঠক,
সবই
চালাতে
থাকেন
অর্জুন।
কিছু
দাবি
আদায়
হতেই
তৃণমূলে
ফেরেন
অর্জুন।
উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা রাজ্য নির্বাচন কমিশনের, রাজ্য পুলিশের ঘেরাটোপেই ভোট