উত্তর ২৪ পরগনার দৈনিক করোনা সংক্রমণ চার হাজার পার, কলকাতা ঠিক পেছনেই
কলকাতাকে টেক্কা দিয়ে উত্তর ২৪ পরগনার দৈনিক করোনা সংক্রমণ ছাড়িয়ে গেল চার হাজার। কলকাতা রয়েছে ঠিক উত্তর ২৪ পরগনার পিছনেই।
কলকাতাকে টেক্কা দিয়ে উত্তর ২৪ পরগনার দৈনিক করোনা সংক্রমণ ছাড়িয়ে গেল চার হাজার। কলকাতা রয়েছে ঠিক উত্তর ২৪ পরগনার পিছনেই। উভয় জেলাতেই প্রায় চার হাজার করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। সেইসঙ্গে বাড়ছে করোনা মৃতের সংখ্যাও। সেইসঙ্গে করোনার ঢেউ বড় হচ্ছে জেলাতেও।
কলকাতা
ও
উত্তর
২৪
পরগনায়
করোনা
বুধবারও
বাংলায়
করোনা
আক্রান্তের
সংখ্যা
২০
হাজার
ছাড়িয়ে
গেল।
বাংলায়
২০৩৩৭
জন
করোনা
আক্রান্ত
হয়েছেন
এদিন।
কলকাতায়
এদিন
করোনা
সংক্রমিতের
সংখ্যা
৩৯৮৯।
উত্তর
২৪
পরগনায়
৪০৯১
জন
করোনা
আক্রান্ত
হয়েছেন।
কলকাতায়
ও
উত্তর
২৪
পরগনায়
করোনা
গ্রাফ
লাফিয়ে
লাফিয়ে
বাড়ছে।
করোনায়
শুধু
কলকাতায়
প্রাণ
হারিয়েছেন
৩৭৯৩
জন।
আর
উত্তর
২৪
পরগনায়
মৃতের
সংখ্যা
৩১৫১।
একনজরে
কলকাতার
করোনা
পরিসংখ্যান
এদিন
পর্যন্ত
কলকাতায়
মোট
করোনা
আক্রান্ত
২৩৮৭৯৩।
শুধু
এদিনই
কলকাতায়
৩৯৮৯
জন
করোনা
আক্রান্ত
হয়েছেন।
এখন
পর্যন্ত
কলকাতায়
মৃত্যু
হয়েছে
৩৭৯৩
জনের।
এদিন
মৃত্যু
হয়েছে
৪৪
জনের।
এখন
পর্যন্ত
করোনা
মুক্ত
হয়েছেন
মোট
২০৮৭০০
জন।
এখনও
সক্রিয়
করোনা
আক্রান্ত
২৬৩০০
জন।
এদিন
কলকাতায়
করোনা
সংক্রমণ
মুক্ত
হয়েছেন
৩৯২৬
জন।
উত্তর
২৪
পরগনায়
করোনা
পরিসংখ্যান
উত্তর
২৪
পরগনা
জেলায়
এখন
পর্যন্ত
করোনা
আক্রান্ত
২২৫৩৯৫
জন।
এদিন
আক্রান্ত
হয়েছেন
৪০৯১
জন।
মৃত্যু
হয়েছে
মোট
৩১৫১
জনের।
এদিন
মৃত্যু
হয়েছে
২৭
জনের।
এখন
পর্যন্ত
করোনা
মুক্ত
হয়েছেন
মোট
১৯৭৪০২
জন।
এখনও
সক্রিয়
করোনা
আক্রান্ত
২৪৮৪২
জন।
এদিন
করোনা
সংক্রমণ
মুক্ত
হয়েছেন
৩৭৮৮
জন।
দক্ষিণ
২৪
পরগনা
ও
হাওড়া-হুগলি
দক্ষিণ
২৪
পরগনা
আক্রান্তের
নিরিখে
এখন
তিন
নম্বরে।
দক্ষিণ
২৪
পরগনায়
১১৪৯
জন
বেড়ে
মোট
আক্রান্ত
হয়েছে
৬৪৬০৯
জন।
হাওড়ায়
আক্রান্ত
মোট
৬৩৭৭৮
জন।
এদিন
আক্রান্ত
হয়েছেন
১২৫৬
জন।
হুগলিতে
১২০৩
জন
বেড়ে
আক্রান্তের
সংখ্যা
মোট
৫৩১৯৮
জন।
কোন
জেলায়
দৈনিক
কত
সংক্রমণ
আলিপুরদুয়ারে
১২৫
জন,
কোচবিহারে
১৭৪
জন,
দার্জিলিংয়ে
৭৪৫
জন,
কালিম্পংয়ে
২৬
জন,
জলপাইগুড়িতে
৩৮১
জন,
উত্তর
দিনাজপুরে
১৮৯
জন,
দক্ষিণ
দিনাজপুরে
১৯৪
জন,
মালদহে
২৭৪
জন,
মুর্শিদাবাদে
৫২৭
জন,
নদিয়ায়
১১৭১
জন,
বীরভূমে
৯২৮
জন,
পুরুলিয়ায়
২৫৪
জন,
বাঁকুড়ায়
৩৬৭
জন,
ঝাড়গ্রামে
১৭৬
জন,
পশ্চিম
মেদিনীপুরে
৯৪৩
জন,
পূর্ব
মেদিনীপুরে
৮৩৩
জন,
পূর্ব
বর্ধমানে
৪৭০
জন,
পশ্চিম
বর্ধমানে
৯১২
জন
আক্রান্ত
হয়েছেন
এদিন।