ভোটের বাজারে খুচরো ভোটপ্রার্থীরা উধাও, উপনির্বাচনে লড়াই তাই সত্যিই শেয়ানে-শেয়ানে
কোনও কোনও সময় আসে, যখন ছোট দলগুলির ভোটই বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়়ায়। তবে এবার আর সেই উপায় নেই। এবার লড়াই হবে শেয়ানে-শেয়ানে।
কোনও কোনও সময় আসে, যখন ছোট দলগুলির ভোটে ভাগ বসানো বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়়ায়। তবে এবার আর সেই উপায় নেই। এবার লড়াই হবে শেয়ানে-শেয়ানে। যা ব্যবধানই হোক আফশোসের আর জায়গা নেই ভোটের বাজারে। কারণ বিএসপি, এসইউসিআইের মতো দলগুলি আর প্রার্থী দিচ্ছে না এই ভোটে। তাই ওই ভোট কোন দিকে যায়, তাও কিন্তু ফ্যাক্টর!
অন্যান্য-মার্কা প্রার্থী নেই
এই খুচরো ভোট-প্রার্থীদের অবাধ আনাগোনা থাকে প্রতি ভোটেই। প্রতি ভোটেই এরা দু-চার হাজার ভোট কেটে নিয়ে হিসেব উলোট-পালট করে দেন। কিন্তু এবার উপনির্বাচনে সেই সম্ভাবনা অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছে। এবার করিমপুর উপনির্বাচনে মাত্র একজন এই অন্যান্য-মার্কা প্রার্থী রয়েছেন। এই অন্যান্য-মার্কা প্রার্থী আবার বিএসপি বা এসএউসিআইয়ের নয়, এই অন্যান্য হচ্ছে ভারতীয় ন্যায় অধিকার রক্ষা পার্টির।
এবার প্রার্থী যাঁরা
এবার করিমপুর কেন্দ্রে মোট প্রার্থী চারজন। তৃণমূলের প্রার্থী বিমলেন্দু সিংহ রায়, বিজেপির জয়প্রকাশ মজুমদার, বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থী গোলাম রাব্বি। আর ভারতীয় ন্যায় অধিকার রক্ষা পার্টির প্রার্থী হয়েছেন দোলা সাহা রায়।
কোন সালে কত প্রার্থী
২০১১ সালে করিমপুর কেন্দ্র থেকে ন-জন প্রার্থী হয়েছিলেন। আর ২০১৬ সালে প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ১০ জন। আর ২০১৪ ও ২০১৯-এ লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী সংখ্যা ছিল আরও বেশি ১২ জন। সেখানে এবার মাত্র চারজন।