লক্ষ্য ও দায়বদ্ধতা থেকে কেউ সরাতে পারবে না! রবীন্দ্রনাথকে স্মরণ করে নেতাইয়ে 'সমুখপানে' শুভেন্দু
লক্ষ্য ও দায়বদ্ধতা থেকে কেউ সরাতে পারবে না! রবীন্দ্রনাথকে স্মরণ করে নেতাইয়ে 'সমুখপানে' শুভেন্দু
দলের ব্যানার ছাড়াই কর্মসূচি। সেই কর্মসূচিতে নেতাইয়ে উপস্থিত রাজ্যের পরিবহণমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। সেখানে নিজেকে নেতাইয়ের সেবক বলে উল্লেখ করলেন শুভেন্দু অধিকারী। এদিনের সভা তৃণমূলের ব্যানারে ছিল না। এটি ছিল নেতাইয়ের সেবক শুভেন্দু অধিকারীর কর্মসূচি।
লক্ষ্য, দায়বদ্ধতা থেকে সরাতে পারবে না কেউ
এদিনের সভায় শুভেন্দু অধিকারী বলেন, তাঁর (শুভেন্দু) লক্ষ্য থেকে কর্ম থেকে, দায়বদ্ধতা থেকে কেউ কোনও দিন সরিয়ে দিতে পারেনি, পারবে না। রাজ্যের পরিবহণ মন্ত্রীর এই মন্তব্যের পরেই জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তাহলে কি তাঁকে, তাঁর রাজনীতি থেকে কেউ সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। প্রশ্ন উঠছে, তৃণমূলে কি তিনি কোণঠাসা হয়ে পড়ছেন।
অনুপস্থিত 'তৃণমুল কংগ্রেস জিন্দাবাদ' স্লোগান
এদিনের সভায় শুভেন্দু অধিকারী কোনও রাজনৈতিক বক্তব্য রাখেননি। সাধারণভাবে তৃণমূলের সভা হলে, সেখানে বারবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম উঠে আসা, এদিনের সভায় তা হতে দেখা যায়নি। তৃণমূল কংগ্রেস জিন্দাবাদ স্লোগানও ওঠেনি এদিন। যদিও এর আগে শুভেন্দু অধিকারীর সভায় এই ধরনের বৈশিষ্ট্য আগেও দেখা গিয়েছে।
রবীন্দ্রনাথকে স্মরণ
এদিনের সভায় শুভেন্দু অধিকারী স্মরণ করেন রবীন্দ্রনাথকে। তাঁর কবিতা থেকে উদ্ধৃত করে তিনি বলেন, আমরা চলি সমুখপানে কে আমাদের বাঁধবে, রইল যারা পিছুর টানে কাঁদবে তারা কাঁদবে।
উঠছে নানা প্রশ্ন
এদিনের সভার পরে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তাহলে শুভেন্দু অধিকারী সমুখপানে কোথায় যেতে চাইছেন। পিছুর চানেই বা কারা রয়েছেন, সেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
শুভেন্দুর ব্যানারে ঢাকছে বিভিন্ন জায়গা
বিভিন্ন জায়গায় ব্যানার শুভেন্দু অধিকারীর। সেখানে লেখা শারদ শুভেচ্ছায় জননেতা। কিন্তু সেখানে নেই তৃণমূলের কোনও ছাপ। সাম্প্রতিককালে বেশিরভাগ সময়ে তাঁকে সামাজিক কর্মসূচিতেই দেখা যাচ্ছে।
নেতাই গ্রামবাসীর সেবক
এদিন শুভেন্দু অধিকারীর উদ্যোগে, নেতাই শহীদ স্মৃতিরক্ষা কমিটির ব্যবস্থাপনায় "গৃহ প্রদান ও মহিলাদের সেলাই মেশিন প্রদান" (১৭টা গৃহ ও ৫২টি সেলাই মেশিন) অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী নিজেই।
মাধ্যমিকে রেজিস্ট্রেশন বিতর্ক! বহু পরীক্ষার্থীর বছর নষ্টের আশঙ্কা