নারদা কাণ্ডে 'সকলের বিরুদ্ধে 'ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে সোচ্চার ম্যাথু স্যামুয়েলস
এই মুহূর্তে গোটা বাংলার রাজনীতি তোলপাড় নারদাকাণ্ডের প্রথম গ্রেফতারির ঘটনা ঘিরে। ২০১৬ সালে ঘুষ নিতে গিয়ে স্টিং অপরেশনের ক্যামেরাবন্দি হন বাংলার একাধিক তৃণমূল নেতা থেকে আইপিএস অফিসার এসএমএইচ মির্জা।
এই মুহূর্তে গোটা বাংলার রাজনীতি তোলপাড় নারদাকাণ্ডের প্রথম গ্রেফতারির ঘটনা ঘিরে। ২০১৬ সালে ঘুষ নিতে গিয়ে স্টিং অপরেশনের ক্যামেরাবন্দি হন বাংলার একাধিক তৃণমূল নেতা থেকে আইপিএস অফিসার এসএমএইচ মির্জা। সেই সময় এই স্টিং অপরেশনে দেখা যায় বর্তমান বিজেপি নেতা তথা তৎকালীন তৃণমূল নেতা মুকুল রায়কেও। আর এই গোটা ঘটনার নেপথ্যে যিনি ছিলেন সেই সাংবাদিক ম্যাথ্যু স্যামুয়েলস এদিন মির্জার গ্রেফতারির খবরকে স্বাগত জানান।
এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ম্যাথ্যু স্যামুয়েলস জানান সিবিআইকে স্বাগত জানাচ্ছি। শেষমেশ নারদাকাণ্ডে তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই।এই ধরনেরে দুর্নীতিতে আরও যে আমলারা রয়েছেন তাঁদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। এরপরই তিনি বলেন, 'সকলের বিরুদ্ধে' ব্যবস্থা যেন নেওয়া হয়।
[ 'আরও ধরা পড়বে, জেলে রাখার জায়গা পাওয়া যাবে না'! মির্জার গ্রেফতারি নিয়ে সরব সুজন-দিলীপরা]
২০১৬ সালের এই হাইভোল্টেজ স্টিং অপরেশন বাংলা তথা জাতীয় রাজনীতিকে কার্যত কাঁপিয়ে দেয়। সেই সময় বর্ধমানের পুলিশ কর্তা হিসাবে কর্মরত ছিলেন আইপিএস মির্জা। আর তখনই তিনি ঘুষ নিতে গিয়ে স্টিং অপরেশন ফুটেজবন্দি হন। যা প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয় তদন্ত। সেই কথা স্মরণ করে ম্যাথ্যু স্যামুয়েলস জানান, অনেকেই সেই সময় তাঁর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলেছিলেন ম্যাথ্যুর বিরুদ্ধে। এদিন তিনি বলেন, 'রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থাকলে আজ এই দিন আসত না। .. এটা সবে শুরু, লড়াই চলতে থাকবে।'
[ নারদাকাণ্ডে ধৃত আইপিএস অফিসার মির্জার ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সিবিআই হেফাজত, উঠছে একাধিক তথ্য ]