তৃণমূলের কেষ্ট-র কেলেঙ্কারিও মুকুলের ঝুলিতে! তোপ, তথ্য ফাঁস হলেই তাড়াবে দল
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর মুকুল রায়ের নিশানায় অনুব্রত মণ্ডল। এবার মুকুল রায় ঝুলি থেকে বের করতে চান তৃণমূলের কেষ্ট-র কেলেঙ্কারি।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর মুকুল রায়ের নিশানায় অনুব্রত মণ্ডল। এবার মুকুল রায় ঝুলি থেকে বের করতে চান তৃণমূলের কেষ্ট-র কেলেঙ্কারি। বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের গড়ে দাঁড়িয়েই হুঙ্কার ছেড়েছেন তিনি। মুকুল রায় জানিয়েছেন, এবার এমন কথা ফাঁস করব যে তৃণমূল আর ওঁকে দলেই রাখবে না। অনুব্রতকে এবার একেবারে অন্য চ্যালেঞ্জ দিয়ে রাখলেন মুকুল রায়।
একটিবারও অনুব্রতর নাম করেননি। তবু তাঁর নিশানায় যে অনুব্রত মণ্ডলই ছিলেন, তা বুঝিয়ে দিয়েছেন পরতে পরতে। রবিবার সাঁইথিয়ার জনসভা থেকে তিনি হুঁশিয়ারি দেন, 'এখানকার তৃণমূল জেলা সভাপতি বড় বড় কথা বলেন। আমি আজ ওঁকে নিয়ে একটা কথাও বলব না। যা বলব পরের মিটিংয়ে।'
[আরও পড়ুন:সিপিএমের উত্তরণ চান মমতা! দিলীপের নজিরবিহীন আক্রমণের মুখে তৃণমূল কংগ্রেস]
মুকুলের
হুঙ্কার,
'সেদিন
এমন
তথ্য
ফাঁস
করব
যে
ওঁর
আর
পদটাই
থাকবে
না।
হয়
ওঁকে
দল
সরিয়ে
দেবে।
নতুবা
ও
দল
থেকে
সরে
যেতে
বাধ্য
হবে।'
মুকুল
রায়
বলেন,
'আমি
চ্যালেঞ্জ
দিয়ে
গেলাম।
শুধু
এই
চ্যালেঞ্জই
নয়,
আরও
একটা
কথা
বলে
যাই।
'অনুব্রত
বলেছিলেন-
এই
জেলার
একটা
আসনেও
প্রার্থী
দিতে
পারবে
না
বিজেপি।
আমি
চ্যালেঞ্জ
করে
যাচ্ছি,
অন্য
জেলায়
না
হোক,
এই
জেলা
পরিষদ
বিজেপি
দখল
করবেই।
সাধ্যি
থাকলে
অনুব্রত
মণ্ডল
আসন্ন
পঞ্চায়েতে
বিজেপিকে
আটকে
দেখাক।'
মুকুল
রায়ের
এই
কথা
শোনার
পর
অনুব্রত
মণ্ডলও
পাল্টা
চ্যালেঞ্জ
ছুড়ে
দিয়েছেন।
বলেছেন,
'আমি
মুকুল
রায়
বীরভূমে
এলেই
৪০
হাজার
লোক
দিতাম,
আগে
এই
জেলায়
এসে
সেই
লোক
সমাগম
করে
দেখান,
তারপর
তো
যুদ্ধ-জয়ের
প্রশ্ন।'