তৃণমূল ৩৪ থেকে ২২-এ নেমেছে, ২১১ থেকে ৩০-এ নামবে না কেন! অঙ্ক কষছেন মুকুল
বাংলায় ৪২-এ ৪২ হয়নি। বরং ৩৪ থেকে ২২-এ নেমে এসেছে তৃণমূল। আর তা যদি হয় বিধানসভা ২১১ থেকে তৃণমূলকে ৩০-এ নামিয়ে আনাও সম্ভব। মুকুল রায় অঙ্ক কষে দিলেন।
বাংলায় ৪২-এ ৪২ হয়নি। বরং ৩৪ থেকে ২২-এ নেমে এসেছে তৃণমূল। আর তা যদি হয় বিধানসভা ২১১ থেকে তৃণমূলকে ৩০-এ নামিয়ে আনাও সম্ভব। মুকুল রায় অঙ্ক কষে দিলেন। একইসঙ্গে মমতাকে বার্তা দিলেন, ভোট হলেই ফিনিশ মমতা বন্দ্যপাধ্যায়। এবার এমনই হাল হবে বিরোধী তকমা জুটবে না তৃণমূলের।
৩০-এর নীচে তৃণমূল!
মুকুল রায় আগেই বার্তা দিয়েছিলেন, তৃণমূলকে ৩০-এর নীচে নামিয়ে আনাই তাঁর টার্গেট। সেই লক্ষ্য নিয়েই এগোচ্ছেন তিনি। এবং তিনি সফল হবেনই। মমতাকে বিধানসভা থেকে কার্যত নিশ্চিহ্ন করার চ্যালেঞ্জ নিয়েই তিনি বিজেপির নিশান তুলে ধরছেন।
কোন হিসেবে তৃণমূল ৩০!
মুকুল বলেন, লোকসভা ভোটের নিরিখে আমরা ১২৯টি আসনে এগিয়ে রয়েছি। তারপর অন্তত ৬০টি আসনে খুবই সামান্য ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। লোকসভা পরবর্তী পরিস্থিতিতে যেভাবে ভাঙছে তৃণমূল, তাতে ওই আসনগুলিতে অগ্রগমন ধরে রাখা অসম্ভব। এর সঙ্গে আরও বেশ কিছু আসনে তাঁরা ভালো ফল করবে। তাই ২০০-র উপর আসন পাওয়ার ব্যাপারে তাঁরা আত্মবিশ্বাসী।
‘মমতাই ভালো জানেন’
মুকুলের কথায়, তা হলেই তৃণমূল ধপাস করে পড়বে। ২১১ থেকে নেমে আসবে ৩০-এরও নীচে। আর তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে কেউ ভালো জানেন না। তাই এখন ভোট করাতেই ভয় পাচ্ছেন তিনি। মমতা বুঝতে পেরে গিয়েছেন আর পালাবার রাস্তা নেই। তাই যতদিন এভাবে ক্ষমতায় থাকা যায়, তিনি সেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
[আরও পড়ুন: ভোট হলেই হারবেন মমতা, তাই এত ভোট-ভীতি! পরিবর্তনের বার্তায় বিঁধলেন মুকুল]
[আরও পড়ুন:বাংলায় নজর ৪০ শতাংশ ভোটে! ভাগবতের দেখানো ত্রুটি শুধরাতে আসরে অমিত]