সিএএ কবে থেকে রাজ্যে লাগু ঘোষণা মুকুল, কৈলাশের! রাজনৈতিক মূল্য পেতে বিজেপির কত আসন, বললেন 'চাণক্য'
সিএএ কবে থেকে রাজ্যে লাগু ঘোষণা মুকুল, কৈলাশের! রাজনৈতিক মূল্য পেতে বিজেপির কত আসন, বললেন 'চাণক্য'
সংশোধিত নাগরিকত্ব বিল এখন আইনে (CAA) পরিণত হয়েছে। কিন্তু তা লাগু না হওয়ায় চাপ বাড়ছে বিজেপির ওপর। বিশেষ করে রাজ্যে মতুয়া অধ্যুষিত এলাকায় ক্ষোভ বাড়ছে। যা আঁচ করে এদিন বিষয়টি নিয়ে কিছুটা শান্ত করার চেষ্টা করলেন মুকুল রায় (Mukul Roy) এবং কৈলাশ বিজয়বর্গীয় (kailash vijayvarghiya)।
সিএএ নিয়ে শান্তনু ঠাকুর
দেশ নতুন নাগরিকত্ব আইন পেয়েছে। তারপর পেরিয়ে গিয়েছে প্রায় একবছর। কিন্তু তা এখনও লাগু হয়নি। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বনগাঁর বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। লোকসভা ভোটের আগে প্রধানমন্ত্রী ঠাকুরনগরে নিয়ে নাগরিকত্ব নিয়ে আশ্বাস দিয়েছিলেন। তারপর চলে গিয়েছে অনেকগুলি মাস। যা নিয়ে ক্ষুব্ধ শান্তনু ঠাকুর মন্তব্য করেছিলেন, মতুয়াদের কাছে তিনি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর মতুয়ারাও তাঁকে প্রশ্ন করছেন, কবে পাবেন নাগরিকত্ব। কিন্তু তিনি উত্তর দিতে পারছেন না। বিষয়টি নিয়ে দিল্লিতে প্রশ্ন করেও তিনি উত্তর পাননি বলে জানিয়েছিলেন শান্তনু ঠাকুর।
অধৈয্য হবে না, মুকুল বলেছেন শান্তনুকে
এদিন ধর্মতলায় বিজেপির বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে মুকুল রায় বলেছেন, তিনি শান্তনু ঠাকুরকে বলেছে অধৈর্য না হতে। এদিন তিনি আরও বলেছেন, জানুয়ারি থেকে নাগরিকত্ব দেওয়ার কাজ শুরু করা হবে। মুকুল রায়ের আগের বক্তা বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাশ বিজয়বর্গীও প্রায় একই কথা বলেছেন এদিন। তিনি বলেছেন, জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি থেকে শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার কাজ শুরু করা হবে।
রাজনৈতিক মূল্য পেতে চাই ২০০ আসন
অমিত শাহ অনেক আগেই লক্ষ্য মাত্রা দিয়েছেন, ২০২১-এর ভোটে রাজ্য থেকে ২২০ আসনে জয়ের। এদিন মুকুল রায় বলেছেন, ২০২১-এর নির্বাচনে রাজ্যে বিজেপিকে ক্ষমতায় আনতেই হবে। সেইসঙ্গে তিনি বলেন, রাজ্য থেকে ২০০-র বেশি আসন না পেলে কোনও রাজনৈতিক মূল্য থাকবে না।
মাইক্রোস্কোপিক পার্টি হবে তৃণমূল
এদিন
মুকুল
রায়
আরও
বলেন
২০২১-এর
বিধানসভা
নির্বাচনের
পর
তৃণমূল
মাইক্রোস্পোপিক
পার্টিতে
পরিণত
হবে।
তিনি
কটাক্ষ
করে
বলেন,
লোকে
বলছে,
মমতাদি
অনেক
হয়েছে,
মানে
মানে
বিদায়
নিন।
কেন্দ্রের
নতুন
কৃষি
আইন
নিয়ে
মন্তব্য
করতে
গিয়ে
মুকুল
রায়
আগেই
বলেছিলেন,
এই
আইনে
বাংলার
৭৬
লক্ষ
কৃষকের
সমর্থন
রয়েছে।
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
ধর্না
অবস্থানের
সিদ্ধান্তকে
কটাক্ষ
করেছিলেন
তিনি।
এদিনের
সভার
অনুমতি
নিয়েও
রাজ্য
প্রশাসনকে
এক
হাত
নেন
মুকুল
রায়।
তিনি
বলেন,
শনিবার
রাত
দশটায়
এই
সভার
অনুমতি
পাওয়া
গিয়েছে।
তার
আগে
অনুমতি
নিয়ে
টালবাহানা
চলতে
থাকায়
তিনি
দুলাল
বরকে
দিয়ে
চিঠি
পাঠিয়েছিলেন
নির্বাচন
কমিশন
এববং
কলকাতার
পুলিশ
কমিশনারের
কাছে।
পরে
রাতে
অনুমতি
মেলে।
শুভেন্দু কি পৃথক মঞ্চ বা দল গড়তে চলছেন, দাদার অনুগামীদের সবুজ-কার্যালয়ে জল্পনা