সাংসদ মিমির উদ্যোগে বারুইপুরের সরকারি হাসপাতালে বসল ফেকো মেশিন
সাংসদ মিমির উদ্যোগে বারুইপুরের সরকারি হাসপাতালে বসল ফেকো মেশিন
অভাব ছিল, অভিযোগও ছিল সে নিয়ে বিস্তর। অবশেষে সবকিছুর অবসান করলেন সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। নিজের সাংসদীয় এলাকার বারুইপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে মিমি চক্রবর্তী উদ্যোগ নিয়ে বসালেন ফেকো মেশিন এবং বায়োমেট্রিক যন্ত্র। সাংসদ তহবিলের অর্থে মানুষ এবার ফেকোর পরিষেবা পাবেন।
ফেকো পরিষেবা বারুইপুরের সরকারি হাসপাতালে
কিছুদিন আগেই এই হাসপাতাল পরিদর্শনে এসেছিলেন মিমি। এখানকার স্থানীয় মানুষরা জানিয়েছিলেন যে চক্ষু পরিষেবা বিশেষ করে ফেকোর কোনও ব্যবস্থা নেই এই হাসপাতালে। এর জন্য তাঁদের বেশি অর্থ খরচ করে অন্য হাসপাতালের দ্বারস্থ হতে হয়। এই অভিযোগ পাওয়ার পরই তৎপর হয়ে ওঠেন মিমি চক্রবর্তী। তিনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে অত্যন্ত দ্রুত এই ফেকো মেশিন বসানোর বন্দোবস্ত করেন। সম্প্রতি সেই মেশিন উদ্বোধনে বারুইপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে আসেন সাংসদ। মিমি বলেন, ‘এই ফেকো করতে ৩০ থেকে ৭০ হাডার পর্যন্ত খরচ রয়েছে। যা খুবই কম দামে এই সরকারি হাসপাতালে হয়ে যাবে। মানুষের দীর্ঘদিন ধরে এ ব্যাপারে অভিযোগ ছিল। এবার এখানকার মানুষ উপকৃত হবেন।
মিমির অন্য দুই প্রকল্প হিট
ইতিমধ্যেই ‘সুকন্যা' প্রকল্পের জেরে উপকৃত হয়েছেন স্কুল এবং কলেজের মেয়েরা৷ ‘শক্তি' প্রকল্পের দৌলতে মেয়েদের ক্যারাটে প্রশিক্ষণ চালু হওযাতেও উচ্ছ্বসিত তাঁর সংসদীয় এলাকার বাসিন্দারা৷ প্রসঙ্গত, ‘সুকন্যা'র মতো ‘শক্তি' প্রজেক্টেরও যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করবেন সাংসদ মিমি চক্রবর্তী নিজেই৷
ব্যস্ত মিমি
সংসদীয় কাজ যেমন করছেন তিনি তেমনি শুটিংয়েও ফাঁকি দিচ্ছেন না। দু'টোই সমানভাবে বজায় রয়েছে মিমির জীবনে। পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও তিনি তাঁর নেটিজেনদের আপডেট দিচ্ছেন প্রত্যেকদিন। সব মিলিয়ে মিমির জীবন এখন খুবই ব্যস্ত।
নুসরতের 'ডিকশনারি' লুক প্রকাশ্যে! তৃণমূল সাংসদকে ঘিরে ফের উঠল 'ধর্ম' নিয়ে বিতর্ক