For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

শ্যাল উই প্লে আ গেম! বাংলাতেও হানা দিল 'মোমো চ্যালেঞ্জ'

জলপাইগুড়ির একটি কলেজ ছাত্রীকে হোয়াটসঅ্যাপে 'মোমো চ্যালেঞ্জ' গ্রহণের প্রস্তাব দেওয়া হল। মন খারাপ করে তিনি স্ট্যাটাস আপডেটে লিখেছিলেন মরে যেতে চান।

  • |
Google Oneindia Bengali News

মোমোর হানা এবার খোদ বাংলায়। নীল তিমির মতোই এও এক মারণ খেলা। আর্জেন্টিনার এক কিশোরীর মৃত্যুর পর এই খেলার কথা জানাজানি হয়েছিল। মঙ্গলবার রাজনের আজমেড়েও এক দশম শ্রেনীর ছাত্রী এই খেলার শিকার হয়েছেন। এবার মোমোর চ্যালেঞ্জ এল জলপাইগুড়ি পিডি কলেজের ছাত্রী কবিতা রায়ের কাছেও।

শ্যাল উই প্লে আ গেম! বাংলাতেও হানা দিল মোমো চ্যালেঞ্জ

সোমবার বোনের সঙ্গে ঝগড়া হয়েছিল কবিতার। মা তার জন্য তাঁকে বকাঝকাও করেন। তাতেই মনে মনে খুব কষ্ট পেয়েছিলেন কবিতা। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সঙ্গে সঙ্গে হোয়াট্সঅ্যাপে স্টেটাস আপডেটও দেন মন খারাপ নিয়ে। লেখেন, 'আমি মরে যেতে চাই'।

এর কিছু৭ণ পরেই একটি অচেনা নম্বর থেকে কবিতার ফোনে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ আসে, 'হাই আই অ্যাম মোমো'। তাতে কবিতা পাল্টা জিজ্ঞেস করেন, মোমো কে? তাতেই খেলার প্রস্তাব আসে কবিতার কাছে।

ইউরোপ, আমেরিকায় মোমো চ্যালেঞ্জের শিকার হয়েছেন অনেকেই। তা নিয়ে যথেষ্ট চাঞ্চল্যও সৃষ্টি হয়েছে। গত কয়েকদিনে সংবাদ মাধ্যমে মোমো চ্যালেঞ্জ নিয়ে চর্চা থেকে এই বিষয়ে জানা ছিল কবিতার। তাই তিনি সঙ্গে সঙ্গে মেসেজটি দেখান তাঁর দাদাকে। দাদার পরামর্শেই নম্বরটি ব্লক করে দিয়ে সেই রাতেই জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানায় রিপোর্ট করেন।

মোমো চ্যালেঞ্জ নিয়ে কবিতা রায়ের অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন কোতোয়ালি থানার আইসি বিশ্বাশ্রয় সরকার। তিনি জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্ত করছে সাইবার সেল। কবিতার থানায় রিপোর্ট করার পর থেকেই জলরাইগুড়িতে আরও অনেকেই এগিয়ে এসেছেন, প্রত্যেকেই জানাচ্ছেন তাঁদেরও খেলার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল একইভাবে। এনিয়ে জেলা-পুলিশের পক্ষ থেকে সচেতনতা প্রচারও করা হবে।

[আরও পড়ুন:কেরলে বন্যাত্রাণে অসামান্য দৃষ্টান্ত স্থাপন সুশান্ত-বিজয়ের, সাহায্যে এগিয়ে এলেন এই বলি-তারকারা ][আরও পড়ুন:কেরলে বন্যাত্রাণে অসামান্য দৃষ্টান্ত স্থাপন সুশান্ত-বিজয়ের, সাহায্যে এগিয়ে এলেন এই বলি-তারকারা ]

কবিতাকে যেভাবে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা হয়েছে, সেভাবেই খেলার আবেদন জানিয়ে মোমোর নাম করে হোয়াটসঅ্যাপ বা ফেসবুকে পরিচয় জমানো হয়। তারপর খেলা শুরু হলে আসে একের পর এক চ্যালেঞঅজ। একটি টপকালে আরেকটি এবাবেই চলতে থাকে খেলা। যার অন্তিম পরিণতি মৃত্যু।

[আরও পড়ুন: লক্ষ্য ২০১৯-এর নির্বাচন! বাজপেয়ীকে সামনে এনে প্রস্তুতি শুরু বিজেপির][আরও পড়ুন: লক্ষ্য ২০১৯-এর নির্বাচন! বাজপেয়ীকে সামনে এনে প্রস্তুতি শুরু বিজেপির]

মঙ্গলবারই রাজস্থানের আজমেড়ে এক দশম শ্রেনীর ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় তার নিজের ঘর থেকে। পুলিশের সন্দেহ ওই ছাত্রী মোমো চ্যালেঞ্জের শিকার। তাঁর মোবাইলে মোমো চ্যালেঞ্জ খেলার প্রমাণ মিলেছে। তার পরিবার জানিয়েছে, মেয়েটি বেশিরভাগ সময়ই মোবাইলে গেম খেলত। তাঁরা ভেবেছিলেন সাধারণ মোবাইল গেম বোধহয়। তা যে এই মারণখেলা ছিল তা তারা বুঝতে পারেননি।

[আরও পড়ুন: শাসকের শাসানিতেও থমকে যায়নি প্রতিবাদের ভাষা, তবু আজও আক্রান্ত হয়ে চলেছেন যাঁরা][আরও পড়ুন: শাসকের শাসানিতেও থমকে যায়নি প্রতিবাদের ভাষা, তবু আজও আক্রান্ত হয়ে চলেছেন যাঁরা]

English summary
A college student of Jalpaiguri offered to accept the 'Momo Challenge' in Whatsapp. Saddend due to a fight with her mother she wrote in the status update that she wanted to die.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X