মিড-ডে মিল নিয়ে অভিযোগ, বালুরঘাটে শিক্ষকদের আটকে বিক্ষোভ
মিডডে মিলে নিম্ন মানের খাওয়ার দেওয়া সহ রাঁধুনিদের বকেয়া টাকা না মেটানোর অভিযোগে, শিক্ষকদের তালা বন্ধ করে আটকে রেখে বিক্ষোভ স্থানীয়দের। বালুরঘাটের কামাড়পাড়ার কালিকাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ঘটনা
মিডডে মিলে নিম্ন মানের খাওয়ার দেওয়া সহ রাঁধুনিদের বকেয়া টাকা না মেটানোর অভিযোগে, শিক্ষকদের তালা বন্ধ করে আটকে রেখে বিক্ষোভ স্থানীয়দের। ঘটনাটি ঘটেছে, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাটের কামাড়পাড়ার কালিকাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। প্রায় ঘণ্টা পাঁচেক বিক্ষোভ চলার পর পুলিশ গেলে বিক্ষোভ তুলে নেওয়া হয়।
কালিকাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তিন জন শিক্ষক ও ৫০ জনের বেশি পড়ুয়া রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পড়ুয়াদের মিডডে মিলে নিম্ন মানের সামগ্রী দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। কখনও পোকা ধরা চাল-ডাল, আবার কখনও নিম্ন মানের শাক সবজি পড়ুয়াদের খাওয়ানো হয়। এছাড়াও গত কয়েক মাস ধরে মিডডে মিলের রাঁধুনিদের বেতন না দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে। সব অভিযোগ স্থানীয় প্রশাসন থেকে এসআই অফিসে জানানো হলেও, কোনও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ। এরপরেই স্কুলের শিক্ষকদের ঘরে তালা দিয়ে আটকে রাখা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বালুরঘাট থানার পুলিশ। গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলার পর শিক্ষকদের উদ্ধার করে পুলিশ।
স্থানীয়
গ্রামবাসীরা
জানিয়েছেন,
দীর্ঘদিন
ধরে
এই
প্রাথমিক
স্কুলের
মিডডে
মিলে
রান্নায়
নিম্নমানের
সামগ্রী
ব্যবহার
করা
হয়।
যা
খাওয়ার
অযোগ্য।
রান্নার
যে
সব
সামগ্রী
স্কুল
থেকে
দেওয়া
হয়,
তার
পরিমাণও
কম।
এছাড়াও
রাঁধুনিরা
দীর্ঘদিন
ধরে
টাকা
পাছেন
না।
স্কুলের
প্রধান
শিক্ষক
দেবজিৎ
মৈত্র
ঘটনার
কথা
অস্বীকার
করেছেন।
তাঁর
দাবি,
সরকারি
হিসেবে
যে
সব
জিনিস
আসে,
সেই
সবই
রান্নার
কাজে
ব্যবহার
করা
হয়।
তবে
রাঁধুনিদের
টাকার
বিষয়টি
ঊর্ধ্বতন
কর্তৃপক্ষকে
জানানো
হয়েছে।