অনুমতি দিল না ইডি, নির্ধারিত দিনেই হাজিরা দিতে হল মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে
অনুমতি দিল না ইডি, নির্ধারিত দিনেই হাজিরা দিতে হল মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে
প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডের তদন্তে ইডি জেরার মুখে তাপস মণ্ডল। মািনক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ তিনি। গতকাল হাজিরা এড়াতে ইডির দফতরে চিঠি দিয়ে সময় চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ইডি অনুমতি দেয়নি। শেষে গ্রেফতারি এড়াতে এক প্রকার বাধ্য হয়েই সকাল সাড়ে এগারোটা নাগাদ ইডির দফতরে হাজিরা দেন তাপস মণ্ডল।
ইডির হাজিরা দিতেই হল তাপসকে
প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডির স্ক্যানারে রয়েছেন মানিক ভট্টাচার্য ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডল। তাঁকে জেরা করতে চেয়ে নোিটস পাঠিয়েছিল ইডি। কিন্তু হাজিরা এড়াতে গতকাল চিঠি দিয়েছিলেন তিিন। কিন্তু তার অনুমতি দেয়নি ইডি। শেষে ইডি নির্ধারিত সময়েই হাজিরা দেন তিনি। তাঁকে জেরা করে একাধিক তথ্য জানতে চাইছে ইডি। তারপর মানিকের বয়নের সঙ্গে তাপসের বয়ান মিলিয়ে দেখতে চায় ইডি।
ইডির স্ক্যানারে মানিক ঘনিষ্ঠ
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পরতে পরতে জড়িয়ে রয়েছে রহস্য। বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যকে গ্রেফতারের পর একাধিক বিতর্কিত তথ্যের সন্ধান পেয়েছে ইডি। তদন্তে নেমে মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের নাম জানতে পারে ইডি। তাঁর বিপুল সম্পত্তির হদিশ মিলেছে। ৪টি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। ৬টি বেসরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ রয়েছে তাপস মণ্ডলের নামে। বেসরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ থেকে একাধিকবার বিপুল অঙ্কের টাকা ৪ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার অ্যাকাউন্টে গিয়েছে। এমনকী তাপসের একাধিক আত্মীয়ের অ্যাকাউন্টে সেই টাকা গিয়েছে।
জেলেই থাকতে হবে মানিককে
এদিকে প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে গ্রেফতার বিধায়ক এবং অপসারিত পর্ষদ সভাপতি মািনক ভট্টাচার্যকে জেলেই থাকতে হবে। সুপ্রিম কোর্টে স্বস্তি মেলেনি। ইডির গ্রেফতারিকে বৈধ বলে জানিেয়ছে সুপ্রিম কোর্ট। এর আগে আদালতে মানিক ভট্টচার্য মামলা করেছিলেন যে সুপ্রিম কোর্টের রক্ষাকবচ থাকার পরে কেন তাঁকে গ্রেফতার করা হল। সেই মামলার রায়দান ছিল আজ। তাতেই সুপ্রিম কোর্ট এই নির্দেশ দিয়েছে। কাজেই ইডির হেফাজতেই থাকতে হবে তাঁকে।
তাপসের বিপুল সম্পত্তির হদিশ
মানিক ভট্টাচার্যের গ্রফতারির পর তদন্তে নেমে ইডি একাধিক তথ্য জানতে পেরেছে। ১৭টি ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট থেকে আর্থিক লেনদেন হয়েছে। একাধিকবার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় জড়িত ছিলেন মানিক ভট্টাচার্য। আর তাঁকে এই কাজে সাহায্য করতেন তাপস মণ্ডল। বিপুল টাকা িনয়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। বিপুল টাকার আর্থিক লেনদেন হত তাপস মণ্ডলের একাধিক অ্যাকাউন্ট থেকে।
গুজরাতের একটি শ্রেণিকক্ষে পড়ুয়াদের সঙ্গে বসে রয়েছে মোদী, ছবি প্রকাশ পেতেই প্রতিক্রিয়া আপের