গলায় ঝোলানো ‘মিষ্টি কিনতে যাচ্ছি’ সাইনবোর্ড, যা দেখে বেজায় চটলেন পুলিশ কর্মী, ভাইরাল ভিডিও
গলায় ঝোলানো ‘মিষ্টি কিনতে যাচ্ছি’ সাইনবোর্ড, যা দেখে বেজায় চটলেন পুলিশ কর্মী, ভাইরাল ভিডিও
গত
বছর
করোনা
ভাইরাস
সংক্রমণ
রুখতে
দেশজুড়ে
চলা
লকডাউনের
সময়
এ
রাজ্যের
চা
খেতে
যাওয়ার
একটি
ভিডিও
খুব
ভাইরাল
হয়েছিল।
'চা
খেতে
এসেছি,
আড্ডা
মারতে
নয়’,
এই
সংলাপ
এখনও
বিভিন্ন
জায়গায়
ব্যবহৃত
হয়।
এ
বছরও
করোনা
রুখতে
রাজ্যে
আংশিক
লকডাউন
চালু
হয়েছে
তবে
এ
বছর
চায়ের
জায়গায়
ভাইরাল
হয়েছে
'মিষ্টি’।
লকডাউনের বিধি নিষেধের মাঝে এক মাস্ক পরা ব্যক্তিকে পুলিশ কর্মী রাস্তায় দাঁড় করাতেই সেই ব্যক্তি তাঁর গলায় ঝোলানো 'মিষ্টি কিনতে যাচ্ছি’ সাইনবোর্ড দেখান। আর তাতেই রেগে বোম ওই পুলিশ কর্মী। তিনিও বেশ জোরেই ওই ব্যক্তিকে বলেন, 'ইয়ার্কি হচ্ছে’। এই ঘটনার ভিডিও এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। মহামারির এই উদ্বেগজনক পরিস্থিতিতে দারুণ মজা পেয়েছেন নেটিজেনরা। এই ঘটনাটি আসলে চন্দননগরের স্ট্রান্ডের।
পিএম কেয়ার্সের অচল ভেন্টিলেটরের সঙ্গী মোদীর তুলনা রাহুলের, তীব্র চাঞ্চল্য রাজ্য-রাজনীতিতে
রাজ্যে লকডাউনে সরকারি–বেসরকারি অফিস, স্কুল, বাস, অটো,ট্রেন সবই যেখানে বন্ধ। সেখানে ১০টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত খোলা রাখা হয়েছে মিষ্টির দোকান। আর এই নিয়েই উঠছে বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্ন। কেন এতক্ষণ পর্যন্ত মিষ্টির দোকান খোলা রয়েছে? মিষ্টিপ্রিয় বাঙালিরাই এই নিয়ে সরব হয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। তবে নেটিজেনের একাংশ জানিয়েছেন গত বছর মিষ্টির দোকান বন্ধ হওয়ার জন্য প্রচুর দুধ ও ছানা নষ্ট হয়ে যায়। যার প্রভাব পড়েছিল এই শিল্পে। ডেয়ারি শিল্পকে রক্ষা করতেই এমন সিদ্ধান্ত। কারণ লকডাউনেও দুধের সরবরাহ জারি থাকবে। আর পশ্চিমবঙ্গে দুধে সিংহভাগই মিষ্টির দোকানে ছানার জন্য ব্যবহার করা হয়। হঠাত্ তা বন্ধ হয়ে গেলে ধসে পড়বে ডেয়ারি শিল্প। প্রচুর দুধ নষ্ট হবে। এমনই যুক্তি দিয়েছেন তাঁরা। তবে এতকিছু বাদ দিলেও এই ভিডিওটি যে দারুণ পছন্দ হয়েছে নেটিজেনদের তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিয়র শেয়ার দেখেই বোঝা যাচ্ছে।