মমতার হাত ধরে পর্যটনের নতুন ঠিকানা! পুজোর উপহার 'ভোরের আলো'
অবশেষে মুখ্যমন্ত্রী স্বপ্ন সার্থক হতে চলেছে। মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের পর্যটন প্রকল্প গাজোল ডোবায় ভোরের আলো প্রকল্পের ঢেলে সাজার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে।
অবশেষে মুখ্যমন্ত্রী স্বপ্ন সার্থক হতে চলেছে। মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের পর্যটন প্রকল্প গাজোল ডোবায় ভোরের আলো প্রকল্পের ঢেলে সাজার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। ৩ অক্টোবর মুখ্যমন্ত্রী উত্তরবঙ্গ সফরের সময় এটির উদ্বোধনের কথা রয়েছে। ইতিমধ্যে হাওয়া মহল তৈরি কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রীর সাধের 'ভোরের আলো'-কাজের পর্যবেক্ষণ করছেন পর্যটন মন্ত্রী গৌতম দেব। তিনি জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী তাঁর শিল্পী সত্তার মাধ্য।মে জায়গাটিকে আবিষ্কার করেছিলেন। ২০৮ একর জমির ওপর এটি ভারতের অন্যতম ট্যুরিজম হাব হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গৌতম দেব। বেসরকারি তিনটি সংস্থা রাজ্য সরকারের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
প্রায় ২,২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে জলপাইগুড়ির গাজোল ডোবায় মেগা টুরিজম হাব তৈরির কাজ করছে রাজ্য পর্যটন দফতর। প্রায় দুবছর আগে কাজ শুরু হয়েছিল। পর্যটন-সহ রাজ্যের প্রায় বারোটি দফতর এই প্রকল্পে কাজ করছে। প্রকল্পে ৩০ টি কটেজ, ফরেস্ট সাফারি, বোটিং, সাইক্লিং, হাতি সাফারি-সহ একাধিক চমক থাকতে চলেছে।
উত্তরবঙ্গের পর্যটনকে অন্য মাত্রা দিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গাজোলডোবার টুরিজম হাবের নাম দিয়েছিলেন ভোরের আলো।
এলাকায়
মোবাইল
নেটওয়ার্কের
সমস্যা
দূর
করার
চেষ্টা
করা
হচ্ছে।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
একাধিক
সার্ভিস
প্রোভাইডার
এলাকায়
কাজ
শুরু
করেছে।
এলাকার
রাস্তার
উন্নয়নেও
চলছে
তৎপরতা।
ভোরের
আলো
থেকে
আমবাড়ি
পর্যন্ত
যেমন
রাস্তা
মেরামতির
কাজে
হাত
দেওয়া
হয়েছে,
ঠিক
তেমনই
ডুয়ার্স
থেকেও
পৃথক
রাস্তা
তৈরির
কাজ
শুরু
করেছে
পূর্ত
দফতর।
ভোরের আলোর পুরো কাজ শেষ হলে সেখানে প্রচুর সংখ্যায় বিদেশি পর্যটক যাবেন বলে আশা রাজ্য সরকারের। তাঁদের পৌঁছনোর সুবিধার জন্য প্রকল্প এলাকা থেকে দু কিলোমিটার দূরে তৈরি হচ্ছে হেলিপ্যাড। শিল্পপতিরা তৈরি করছেন রিসর্ট, হোটেল, রেস্টুরেন্ট।