মমতা অনেক রাজ্যের থেকে এগিয়ে! কিন্তু টেক্কা কি দিতে পারলেন মোদী-রাজ্যকে
মমতা অনেক রাজ্যের থেকে এগিয়ে বেকারত্বের লড়াইয়ে, আবার পিছিয়ে যাদের তুলনায়
করোনার বিরুদ্ধে বিরামহীন লড়াই তো চলছেই, তার মাঝেই এসে উপস্থিত আম্ফানের মতো ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়। আর একইসঙ্গে বাংলা লড়াই করছে বেকারত্বের বিরুদ্ধে। কারণ এই করোনা লকডাউন পরিস্থিতিতেই পরিযায়ী শ্রমিকরা ফিরে আসছেন। তা সত্ত্বেও কিন্তু বেকারত্বের হারে অনেক রাজ্যের থেকে এগিয়ে বাংলা।
জাতীয় গড়ের তুলনায় এগিয়ে বাংলা
বাংলার বেকারত্বের হার ভারতের জাতীয় গড়ের তুলনায় অনেক কম। সেই নিরিখে বাংলার অবস্থা অনেকটাই ভালো।। অনেক বড় রাজ্যের তুলনায় বাংলা এগিয়ে রয়েছে। করোনার তিনমাসের সংক্রমণে বাংলায় বেকারত্বের হার বেড়ে হয়েছে ১৭.৪ শতাংশ। সেখানে জাতীয় গড় ২২.৪ শতাংশ।
বেকারত্বের হার কোথায় বেশি, কোথায় কম
বেকারত্বর হার সবথেকে বেশি পুদুচেরিতে। সেখানে বেকারত্বের হার ৫৮.২ শতাংশ। এরপর বিহারে ৪৬.২ শতাংশ, দিল্লিতে ৪৪.৯ শতাংশ হার বেকারত্বের। আর সবথেকে কম বেকারত্বের হার হল জম্মু-কাশ্মীর ৫.২ শতাংশ, মেঘালয় ৫.৯ শতাংশ ও উত্তরাখণ্ড ৮.০ শতাংশ।
বিজেপিশাসিত যেসব রাজ্যের থেকে এগিয়ে মমতা
মমতার রাজ্যের থেকেও পিছিয়ে বিজেপিশাসিত অনেক রাজ্যই। বিজেপি বন্ধু রাজ্যগুলিও পিছিয়ে রয়েছে। বাংলায় যে বেকারত্বের হার, তার তুলনায় বেশি বেকারত্ব বিহার, হরিয়ানা, গোয়া, হিমাচল প্রদেশ, কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ ও উত্তরপ্রদেশ।
কাদের তুলনায় পিছিয়ে মমতার বাংলা
মমতার রাজ্যের থেকে এগিয়ে রয়েছে মোদী রাজ্য গুজরাট। বিজেপিশাসিত ত্রিপুরাও একটু এগিয়ে বাংলার থেকে। এগিয়ে অসম, উত্তরাখণ্ডও। এছাড়া বাংলার থেকে এগিয়ে রয়েছে মহারাষ্ট্র, ওড়িশা, রাজস্থান, মেঘালয়, ছত্তিশগড় ও জম্মু-কাশ্মীর
ভয়ে বাড়ির পিছনে তিন মাস লুকিয়ে ছিলেন, ফের দিলীপদের আক্রমণ শানালেন মমতা